মজিদ সাহেব একজন বিশিষ্ট সমাজসেবক। তিনি শিক্ষিত ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ। সমাজের সকল স্তরের মানুষের মধ্যে তিনি সমাদৃত। তিনি সকল মানুষের ভালো-মন্দের খোঁজখবর রাখেন। সকল স্তরের মানুষের সাথে মিলেমিশে বিভিন্ন সংস্কারমূলক কাজেও অংশ নেন। তাঁকে এলাকার মানুষ পছন্দ করে । তিনিও মনে করেন এলাকার সকল স্তরের মানুষই তার একমাত্র শক্তি ।
কৃষি কর্মকর্তা মোতালেব সাহেব তাঁর সহকারী মজিদের কাছে ফসলের ক্ষেতে 8 টিয়ে পাখি তাড়ানোর উপায় জানতে চাইল। দু'দিনের মধ্যে ভালো কোনো উপায় বের করতে না পারলে তার পদোন্নতি হবে না জানান। মজিদ ভীত হয়ে অফিসের অন্যদের সাথে মতবিনিময় করে পলিথিন দিয়ে ফসলের ক্ষেত আগাগোড়া ঢেকে দেয়ার অভিনব পদ্ধতি চালু করে। এতে বুঝা যায় অনেক সাধারণ মানুষও অসাধারণ সমাধান দিতে পারে।
আনিস সাহেব তাঁর পিতার কুলখানিতে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে গ্রামের গরিব অসহায় মানুষদের দাওয়াত করেন। তিনি নিজে উপস্থিত হয়ে সকলকে সমান আপ্যায়ন করান। তিনি তিনি ধনী-গরিবে কোনো পার্থক্য করেন না। তাঁর ভাই সবুর সাহেব বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি। তিনি বলেন 'অভিজাত ব্যক্তিদের সাথে গ্রামের গরিব মানুষকে একসাথে খাওয়ানো ঠিক হয়নি।