‘ক’ নামক অঞ্চলটি দীর্ঘদিন উপনিবেশিক শাসনাধীনে ছিল। বৃহৎ এ অঞ্চলে ক্রমশ দুটি ধর্মীয় সম্প্রদায় সংগঠিত হয়। শাসকগোষ্ঠীর বিমাতাসুলভ আচরণ ও সম্প্রদায় দুটির অনৈক্যের কারনে অঞ্চলটিতে অস্থিরতা দেখা দেয়। এমতাবস্থায় উপনিবেশিক শক্তি অঞ্চলটির স্বাধীনতা দানের পক্ষ্যে একটি আইন করে। এ আইনের ফলে 'ক' অঞ্চলটিতে সম্প্রদায়গত পরিচয় দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের উদ্ভব হয়।
একটি সংগঠনের সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের সাথে পরামর্শক্রমে বিভিন্ন পদে নিয়োগদান করেন। সভাপতির নামে সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হলেও সাধারণ সম্পাদকই মূলত যাবতীয় কার্যাবলীর সফলতা ব্যার্থতার জন্য দায়বদ্ধ। সাধারন সম্পাদক সংগঠনটির নেতৃত্ব প্রদান করলেও এর সদস্যদের বিরুদ্ধে গৃহীত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা সভাপতি হ্রাস-বৃদ্ধি বা রহিত করতে পারেন।
দেশের উত্তরাঞ্চলের জনগণ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতিস বিভিন্ন ক্ষেত্রে অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় অনগ্রসর ছিল উত্তরাঞ্চলের জেলাসমূহ অন্যগ্রসরতা কাটিয়ে উন্নতির লক্ষ্যে দক্ষিণাঞ্চলের জেলা সমূহের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অন্যান্য ক্ষেত্রে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক বৃদ্ধিকল্পে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করে। যমুনা নদীতে বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মিত হওয়ার পর যোগাযোগ ব্যবস্থা ত্বরান্বিত হলে দু'অঞ্চলের মধ্যে সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি পায়। অর্থনীতি ও অন্যান্য ক্ষেত্রে উভয় অঞ্চলের জনগণ উপকৃত হতে থাকে।
জাভেদ ভাগ্যোন্নয়নের জন্য চাকরি নিয়ে সিঙ্গাপুর যায়। চার বছর চাকরি করার পর সে দেশে ফিরে আসে। কিছুদিন পর সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তার শরীরের ওজন দ্রুত হ্রাস পেতে থাকে। ঘন ঘন জ্বর হয়, হজম শক্তি কমতে থাকে, স্মরণশক্তি লোপ পায় এবং সে ক্রমাগত দুর্বল হতে থাকে। ডাক্তার বিভিন্ন পরীক্ষা করে বলেন যে, জাভেদ ভাইরাসঘটিত একটি রোগে আক্রান্ত হয়েছে। ডাক্তারের কথা শুনে জাভেদের পরিবার ও বন্ধু-বান্ধব জাভেদের প্রতি সহযোগিতা ও সহমর্মিতার হাত প্রসারিত করে।
ছোট একটি শহরের জনপ্রতিনিধি জনাব কামরুল ইসলাম তার শহরের পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা, রাস্তাঘাট ও খেলাধুলার মাঠ উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেন। অন্যান্য সদস্যদের সহায়তায় তিনি তার শহরের শান্তি-শৃঙ্খলা, নিরক্ষরতা দূরীকরণ এবং বিভিন্ন সামাজিক জনকল্যাণমূলক কার্যক্রম সম্পাদন করেন। তিনি ও তার ৪ সদস্য নিয়ে গঠিত সালিশি আদালত এলাকার ছোটখাটো বিবাদ ও কলহের মীমাংসা করতে পারেন।