১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনী যখন নারকীয় তাণ্ডব শুরু করে, তখন মশিউরের পিতা মোঃ আব্দুল মতিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। দেশের এ পরিস্থিতির কারণে তিনি দেশকে, দেশের মানুষকে রক্ষা করার জন্য অস্ত্র হাতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তার অনেক বন্ধুও তার সাথে শত্রুর মোকাবেলা করেন। দেশের জন্য মশিউরের পিতার এ ত্যাগের কথা শুনে তার বন্ধুরা তাকে দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেন ।
রিয়াদ বাবা-মার একমাত্র সন্তান। চাকুরিসূত্রে সে থাইল্যান্ডে ৩ বছর থাকার পর দেশে ফিরে আসে। তার শারীরিক অবস্থা আগের মত ভাল নেই। কর্মচাঞ্চল্যতা সে হারিয়ে ফেলেছে। সার্বক্ষণিক জ্বর, পাতলা পায়খানা হচ্ছে। রিয়াদের বাবা-মা রিয়াদের এ অবস্থা দেখে চিন্তিত হন এবং দ্রুতগতিতে ডাক্তারের পরামর্শ নেন। ডাক্তার রিয়াদকে রক্ত পরীক্ষা করতে বলে।