রোধ

- সাধারণ বিজ্ঞান - ভৌতবিজ্ঞান | NCTB BOOK
5.4k

রোধ (Resistance)

পরিবাহকের যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ বিঘ্নিত হয়, তাকে রোধ (Resistance) বলে। রোধের একক ওহম (Ohm)।

 

ও’মের সূত্র (Law’s of Ohm): নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো পরিবাহীর মধ্য দিয়ে যে বিদ্যুৎ প্রবাহ চলে, তা ঐ পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্যের সমানুপাতিক। অর্থাৎ, বিভব পার্থক্য (V) = রোধ (R) ⤫ বিদ্যুৎ প্রবাহ (I) কোনো পরিবাহকের রোধ চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যথা: পরিবাহকের দৈর্ঘ্য, পরিবাহকের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল, পরিবাহকের উপাদান এবং পরিবাহকের তাপমাত্রা। একই উপাদানের তৈরি সুষম প্রস্থচ্ছেদের লম্বা তারের রোধ ছোট তার অপেক্ষা বেশি হয়। একই উপাদান এবং একই দৈর্ঘ্যের মোটা তারের চেয়ে চিকন তারের রোধ বেশি হয়।

১. বৈদ্যুতিক পাখার ঘূর্ণনের গতি রেগুলেটরের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়। রেগুলেটরে থাকে পরিবর্তনশীল রোধ। রেগুরেটরের রোধ বাড়িয়ে দিলে বিদ্যুৎ প্রবাহ কমে যায়, ফলে পাখা ধীরে ঘোরে। কিন্তু এক্ষেত্রে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় না কারণ রেগুলেটরে সাশ্রয়কৃত বিদ্যুৎ তাপশক্তি হিসেবে অপচয় হয়।

২. সাধারণ বৈদ্যুতিক বাতির ফিলামেন্ট রোধের কারণে তাপ সৃষ্টি হয়। ফলে তাপশক্তি হিসেবে বিদ্যুতের অপচয় হয়।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

দূরবর্তী স্থানে সিগন্যাল পাঠানোর জন্য
ম্যাসেজ সিগন্যালের পাওয়ার বাড়ানোর জন্য
এন্টিনার দৈর্ঘ্য কমানোর জন্য
উপরের সবকটি
পাওয়ার ফ্যাক্টর=0, সর্বোচ্চ কারেন্ট
পাওয়ার ফ্যাক্টর=1, সর্বোচ্চ কারেন্ট
পাওয়ার ফ্যাক্টর=0, সর্বনিম্ন কারেন্ট
পাওয়ার ফ্যাক্টর=1, সর্বনিম্ন কারেন্ট
Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...