SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or

Log in with Google Account

Academy

বাংলাদেশে কত সালের অংশীদারি ব্যবসায়ের আইন প্রচলিত?

Created: 1 year ago | Updated: 1 year ago

অংশীদারি ব্যবসায়

ব্যবসায় পরিবারের দ্বিতীয় সদস্য হলো অংশীদারি সংগঠন। একমালিকানা ব্যবসায়ে একক মালিকের পুঁজি ও সামর্থের সীমাবদ্ধতার কারণে এক পর্যায়ে বড় ধরনের সংগঠনের প্রয়োজন অনুভূত হয়। ফলশ্রুতিতে একাধিক ব্যক্তির মালিকানা ও তত্ত্বাবধানে সৃষ্টি হয় অংশীদারি সংগঠন। এ ব্যবসায়ে ন্যূনতম ২ জন এবং সর্বাধিক ২০ জন সদস্য থাকে। তবে ব্যাংকিং ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে সর্বাধিক ১০ জন সদস্য থাকে। ১৯৩২ সালের ভারতীয় অংশীদারি আইন অনুযায়ী, “সকল ব্যক্তির দ্বারা বা সকলের পক্ষে একজন দ্বারা পরিচালিত ব্যবসায়ের মুনাফা নিজেদের মধ্যে বণ্টনের নিমিত্তে কতিপয় ব্যক্তিবর্গের মধ্যে চুক্তিবদ্ধ সম্পর্কই হলো অংশীদারি ব্যবসায়। বাংলাদেশে বর্তমানে ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইনটি প্রচলিত রয়েছে।


এ অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা জানতে পারব—

  • অংশীদারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্যসমূহ।
  • অংশীদারি ব্যবসায়ের গঠন প্রণালি ।
  • অংশীদারি ব্যবসায়ের সুবিধা ও সীমাবদ্ধতা/অসুবিধা ।
  • অংশীদারি ব্যবসায়ের প্রকারভেদ।
  • অংশীদারি ব্যবসায়ের চুক্তিপত্রের নমুনা ও বিষয়বস্তু ।
  • অংশীদারি ব্যবসায়ের নিবন্ধন পদ্ধতি এবং নিবন্ধন না করার পরিণাম ।
  • অংশীদারদের ধরন।
  • অংশীদারদের যোগ্যতা ।
  • অংশীদারি ব্যবসায়ের বিলোপসাধন প্রক্রিয়া ।
  • বাংলাদেশে অংশীদারি ব্যবসায়ের বর্তমান অবস্থা ।

সূত্র: ক্যামব্রিয়ান পাবলিকেশন্স

Content added || updated By

Related Question

View More

মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে পরিচালিত বিভিন্ন ধরনের উৎপাদন ও বন্টন সহ সকল, ঝুঁকিবহুল, ধারাবাহিক এবং বৈধ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে ব্যবসা বলে। 

6 months ago

মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পেশাজীবী গ্রাহকদের প্রয়োজন পূরণের সামর্থ্য কোন কাজ বা সুবিধা প্রদানকে প্রত্যক্ষ সেবা বলে।

 

6 months ago