SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or

Log in with Google Account

এসএসসি(ভোকেশনাল) - ওয়েল্ডিং অ্যান্ড ফেব্রিকেশন-১ - প্রথম পত্র (নবম শ্রেণি) | NCTB BOOK
Please, contribute to add content into ওয়েন্ডিং কার্য পদ্ধতি.
Content

ওয়েন্ডিংয়ের পুরা কাজটি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় কতগুলো ধাপ অতিক্রম করে কাজটি শেষ হয়।

(১) কাজের প্রজাতি

কাজের উপযুক্ত পোশাক পরিধান করা।

কার্যবস্তু প্রস্তুত ও প্রয়োজনে পার্শ্বদেশ প্রস্তুত করা।

(২) ইলেকট্রোড নির্বাচন/ফিলার নির্বাচন

(৩) বৈদ্যুতিক সংযোগ/শিখা প্রজ্বলন করা

(৪) অ্যাম্পিয়ার নিরূপণ/শিখা অ্যাডজাস্টকরণ

(৫) ট্যাক ওয়েল্ড করা।

(৬) ধাতু জোড় সম্পন্ন করন :

(৭) ওয়েল্ডিং করা 

(৮) জোড়াস্থান পরিষ্কার করা

 

Content added By

প্রস্তুতি : এই পর্যায়ে ওয়েল্ডারকে কাজের উপযুক্ত পোশাক পড়তে হবে। কিন্তু আর্ক ওয়েন্ডিংয়ের জন্য হেলমেট পরতে হবে বা হ্যান্ডশিল্ড সংগ্রহ করতে হবে যা কাজের সমর হাতে ধরে চোখকে রক্ষা করা যায়। কার্য বহু প্রস্তুত করার জন্য জবের উপর হতে গ্রিজ, বা তৈল জাতীয় পদার্থ এবং মরিচা বা ধুলাবালি পক্ষিার করতে হবে। মোটা জব হলে পার্শ্বদেশ প্রস্তুত করতে হবে পুরুত্ব বিবেচনা করে, সিংগল 'ভি' বা ডাবল 'ভি' অনুরূপ সিংগল 'ইউ' বা ডাবল 'ইউ' ইত্যাদি আকৃতিতে পার্শ্বদেশ প্রস্তুত করতে হবে।

ইলেকট্রোড/কিলার রঙ নির্বাচন : জবের পুরুত্বের উপর ভিত্তি করে আর্ক ওয়েন্ডিং এর জন্য ইলেকট্রোড এবং গ্যাস ওয়েন্ডিং এর জন্য ফিলার রঙ নির্বাচন করতে হবে। মোটা জবের জন্য মোটা ইলেকট্রোড বা ফিলার রড এবং কম পুরুত্বের জবের জন্য চিকন ফিলার রঙ বা ইলেকট্রোড নির্বাচন করতে হবে। চটি দেখে এটা করা যায়।

তাড়াতাড়ি কাজ করার সময় ধাতুর পুরুত্বের সাথে ৩ মিলিমিটার যোগ করে যোগফলকে দুই দিয়ে ভাগ করেও ইলেকট্রেডের ব্যাস মোটামুটি নির্ণয় করা যায়, তবে খুব মোটা জবের ক্ষেত্রে এ নিয়ম চলে না।

কারেন্ট/শিখা নিরূপণ : আর্ক ওয়েল্ডিং এর সময় কারেন্ট নির্বাচন এবং গ্যাস ওয়েন্ডিং এর সময় শিখা নির্বাচন করতে নিচের বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে।

  •  কেমন পুরুত্বের ভাব ওয়েন্ড করতে হবে।
  • কোন ধরনের জোড়া ওয়েল্ড করতে হবে (যেমন বাট ওয়েল্ড করতে যে কারেন্ট লাগে একই পুরুত্বের ফিলেট ওয়েল্ড করতে তার চেয়ে ১০% বেশি কারেন্ট লাগে) এবং হরাইজেন্টাল, ভার্টিকেল ও ওভারহে পজিশনে ফ্লাট পজিশনের চেয়ে কারেন্ট কম সেটিং করতে হয়।
  • কত ব্যাসের ইলেকট্রোড ব্যবহার করতে হবে ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করে কারেন্ট / শিখা নিরূপণ করতে হবে। কোন ধাতুকে ধরেন্ডিং করতে হবে তার উপর ভিত্তি করে শিখা নির্বাচন করতে হবে, যেমনঃ প্রয়োজন হয়। 

টেবিল নং-৭

ধাতুর নামশিখার নাম
মাইল্ড স্টিল, রট আয়রন, কাস্ট আয়রন, স্টেইনলেস, অ্যালুমিনিয়াম, তামা, সীসা ইত্যাদিনিউট্রাল শিখা
ম্যাঙ্গানিজ স্টিল, পিতল, ব্রোঞ্জ, তামা ইত্যাদিঅক্সিডাইজিং শিখা
নিকেল, মোনেল মেটাল, অ্যালুমিনিয়াম, ইত্যাদিকার্বুরাইজং শিখা

ইলেকট্রোডের ব্যাস বেশি হলে ওয়েল্ডিং এর জন্য বেশি কারেন্ট প্রয়োজন হয়, যেমনঃ

টেবিল -৮

ইলেকট্রোড ডায়াকারেন্ট
১০ গেজি১২০ অ্যামপিয়ার
৮ গেজি১৫০ অ্যামপিয়ার
৬ গেজি২০০ অ্যামপিয়ার
৪ গেজি২৫০ অ্যামপিয়ার
৬ মিলিমিটার৩০০ অ্যামপিয়ার
৮ মিলিমিটার৪০০ অ্যামপিয়ার
৯.৫ মিলিমিটার৫০০ অ্যামপিয়ার

ট্যাক ওয়েল্ড করাঃ

একে ট্যাক দেওয়া বা ট্যাকিং করাও বলা হয়। জব নড়ে গিয়ে বা ওয়েল্ডিং এর প্রচণ্ড তাপে জোড়া বেঁকে না যায় তার জন্য জবের দুই বা তিন স্থানে ছোট ছোট ওয়েল্ড করে নিতে হয়। এ ছোট ওয়েন্ডগুলোর নাম ট্যাক ওয়েল্ড। এগুলো লম্বায় ৩ মিলিমিটার হতে ৫ মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে। 

ওয়েল্ডিং করা

  • সঠিক কোণে ইলেকট্রোড ধরতে হবে।
  •  সুষম গতিতে ইলেকট্রোড টানতে হবে।
  •  আর্কের দৈর্ঘ্য ৩ মিলিমিটারের কাছাকাছি রাখতে হবে।
  •  একটি রান টানার পর আর একটি রান টানতে হলে প্রথম রানটির উপর হতে স্লাগ (Slug) এর আবরণ পরিষ্কার করার পর নতুন রান টানতে হবে এভাবে ওয়েল্ড এর কাজ শেষ করতে হবে।

প্রস্তুতিঃ

কোন কাজের ভালো ফলাফলের প্রথম শর্ত হলো ভালো প্রস্তুতি। সুতরাং ভালো ওয়েন্ডিং এর জন্য ভালো প্রস্তুতির অতি প্রয়োজন।

ইলেকট্রোড / কিলার রঙ নির্বাচনঃ

উপযুক্ত ইলেকট্রোড এবং ফিলার রড নির্বাচন না হলে ওয়েল্ডিং ভালো হবে না, কারণ সঠিক ব্যাসের ইলেকট্রোড বা ফিলার রড দিয়ে সুন্দর ওয়েন্ডিং তৈরি করা যায় ।

কারেন্ট নিরূপণ/শিখা নির্বাচনঃ

নির্দিষ্ট পুরুত্বের ওয়ার্কপিস অথবা নির্দিষ্ট ব্যাসের ইলেকট্রোড বা ফিলার রঙ গলাতে নির্দিষ্ট পরিমাণের কারেন্ট/ শিখা নির্বাচন করতে হবে, অন্যথায় ওয়েল্ডিং ভালো হবে না।

ট্যাক ওরেড করাঃ

ট্যাক ওরেন্ড ঠিকমত না করলে সম্পূর্ণ কাজ নষ্ট হয়ে যায়। কারণ যথপোযুক্ত পোশাক পরা হোক আর সুন্দরভাবে জোড়া প্রস্তুত করা হোক, ট্যাক ওয়েল্ড করা না হলে ওয়েল্ডিং এর প্রচণ্ড তাপে বা জোড়া নড়ে গিয়ে সম্পূর্ণ ওয়েন্ড কার্যটি একেবারে পঞ্চ হয়ে যাবে।

ওয়েল্ডিং করা পূর্বের সকল প্রস্তুতিগুলো হলো ভালো ওয়েন্ডিং করার জন্য সুতরাং ওয়েন্ডিং করা ধাপটি শেষ এবং অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ইলেকট্রোড অ্যামপিয়ার এবং মূল ধাতুর পুরুত্ব।  মূল ধাতুর পুরুত্ব বলতে যে ওয়ার্কপিসকে ওয়েন্ডিং করতে হবে তার পুরুত্বকে বুঝায় । 

মূল ধাতুর পুরুত্ব যত বেশি হবে ইলেকট্রোডের ব্যাস তত বেশি লাগবে এবং বেশি ব্যাসের ইলেকট্রোডকে গলাতে বেশি অ্যামপিয়ার কারেন্ট লাগবে। এ বিষয়টি এ বইয়ের ব্যবহারিক অংশে দেখান হয়েছে।  

Content added By

সব অবস্থানে ধাতু জোড় দিতে হয়। উত্তম জোড় সৃষ্টিতে জোড়ের অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ। অনুপযুক্ত অবস্থানে দক্ষ ওয়েল্ডার উত্তম ইলেকট্রোড, উত্তম মেশিন ব্যবহারের পরও ভালো জোড় উৎপাদন সম্ভব হয় না। ভালো জোড়ের জন্য প্রয়োজন জোড়ের ভালো অবস্থান। অবস্থান ভেদে ওয়েল্ডিং করার পদ্ধতিও পরিবর্তন হয়। এক এক অবস্থানে জোড়কে আটকানো, ইলেকট্রোড চালনার ও বিভিন্ন হয়। অবস্থান ভেদে নিরাপত্তাও ভিন্নতর হয়। ভালো জোড় সৃষ্টিতে ওয়েল্ডারের বিভিন্ন অবস্থানে জোড় দেওয়ার সব কৌশল রপ্ত করতে হয়। বিশেষ করে পাইপ জোড়ের ক্ষেতে এর গুরুত্ব অত্যাধিক। প্লেট জোড়ের ক্ষেতে পেনিট্রেশন পরীক্ষণ ছাড়া দেখা সম্ভব হয় না। তাই প্লেট জোড় এবং পাইপ জোড়ের ওয়েল্ডারের প্রাপ্ত সনদ ভিন্ন। প্লেট জোড়ের ক্ষেত্রে ওয়েল্ডারের প্রাপ্ত সনদে তার দক্ষতার সীমাবদ্ধতা মোতাবেক 1 F2 F3 F4 F আলাদা আলাদা বা একত্রে সনদ প্রদান করা হয়ে থাকে। আবার পাইপ জোড়ের ক্ষেত্রে । G2,  3G,  5G,  G বা 6 G এর আলাদা আলাদা বা একত্রে সনদ প্রদান করা হয়ে থাকে। 5 G এর সনদ পাওয়ার অর্থ 1G, 2G, 3G, 5G এর দক্ষতা মান অতিক্রম করা হয়েছে। তাই ওয়েল্ডারের জোড়ের উক্ত অবস্থানগুলো সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা থাকতে হবে। আবার 6 G প্রাপ্ত সনদ মানে ওয়েল্ডারের পাইপ জোড়ের ক্ষেত্রে সকল অবস্থানে জোড় দানের সমর্থ রয়েছে।

1-G বা ফ্ল্যাট অবস্থানঃ 

এ অবস্থানকে পাইপ জোড়ের প্রাথমিক অবস্থান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। অন্যান্য অবস্থান থেকে এ অবস্থানে পাইপ জোড় অনেকটা সহজ। কার্যবস্তুকে সমতল অবস্থানে রেখে এ জোড় দেওয়া হয়। কার্যবস্তুকে সঠিকভাবে সতল অবস্থানে রেখে, সঠিক ইলেকট্রোড, সঠিক কারেন্ট অ্যাডজাস্টমেন্ট ও সঠিক ইলেকট্রোড চালনার কোণ ও গতি ঠিক থাকলে এ অবস্থানে জোড়ের গুণগত মান ও পরিমাণ ঠিক থাকে। অন্যান্য অবস্থানের তুলনায় পাইপ জোড়ের এ অবস্থানে ধাতু জোড়ের ত্রুটি-বিচ্যুতি হ্রাস পায় ।

2-G/ হরিজন্টাল অবস্থান:

2G অবস্থানকে পাইপ জোড়ের হরিজন্টাল অবস্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। দুইটি পাইপের সঠিক প্রাপ্তদেশ আটকানো হয়। জোড়ের ক্ষেত্রে এ অবস্থানটি ফ্ল্যাট অবস্থান থেকে একটু কঠিন। এ অবস্থানে ইলেকট্রোডের কোণ এবং চালনার গতি ঠিক রাখতে হয়। ইলেকট্রোডের সঠিক কোণ, সঠিক আর্ক লেংথ এবং সঠিক চালনার গতি না হলে নানান ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখা যাবে। আর্ক লেংথ অপেক্ষাকৃত ছোট রেখে সঠিক গতিতে ইলেকট্রোড চালনা করলে পেনিট্রেশন ভালো হবে। পাইপ জোড়ের ক্ষেত্রে পেনিট্রেশন জরুরি। এ অবস্থানের মূল সমস্যা গলিত ধাতু মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা প্রভাবিত হয়। যার ফলে ল্যাক অব পেনিট্রেশন, বার্নথ্রো, আন্ডার কাট, গ্যাস পকেট, স্লাগ ইনক্লুশান ইত্যাদি ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখা দিতে পারে। সঠিক কার্য পদ্ধতি, অপ্রয়োজনীয় ধাতুমল ও সঠিকভাবে স্লাগ পরিষ্কার দ্বারা ত্রুটি-বিচ্যুতি হ্রাস করা সম্ভব।

3-G বা উলম্ব অবস্থান:

এ অবস্থানে পাইপ জোড়কে উলম্ব অবস্থানে আটকানো হয়। দুইটি পাইপের প্রান্তদেশ প্রস্তুতি ও ট্যাক ওয়েল্ড শেষে উলম্ব অবস্থানে আটকানো হয়। ঊর্ধ্বমুখী বা নিম্নাভিমুখী উলম্ব প্লেট জোড়ের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পাইপ জোড়ের ক্ষত্রে এর আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ইলেকট্রোডকে সঠিক কোণে রেখে ডানমুখী অথবা বামমুখী ইলেকট্রোড চালনা করতে হয়। উভয়ক্ষেত্রে গলিত ধাতু মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা প্রভাবিত হয়। উলম্ব অবস্থানে পাইপ জোড়ের প্রথম রান বা রুট রানের বিশেষ সতর্কতার প্রয়োজন। ইলেকট্রোডের কোণ, আর্ক লেংথ, ইলেকট্রোড চালনার গতি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এর একটিও ভুল হলে নানান ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখা দেয়। এ অবস্থানে যেহেতু মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা প্রভাবিত সেহেতু মূল ধাতুর প্রাপ্তদেশ দুইটি সমহারে গলার প্রতি সতর্ক থাকতে হয়। প্রতিটি রানের শেষে অপ্রয়োজনীয় ধাতুমল পরিষ্কার করতে হবে। এ অবস্থানে আন্ডার কাট, বার্নথ্রো, ল্যাক অব ফিউশান, অতিরিক্ত ধাতুমল জমা ইত্যাদি ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখা যায় ।

4-G (ওভারহেড অবস্থান ) :

এ অবস্থানটি পাইপের সাথে প্লেট জোড় অথবা প্লেটের সাথে প্লেট জোড় হতে পারে। এ অবস্থানে পাইপের সাথে পাইপ জোড় দেওয়া সম্ভব নয়। কারণ পাইপের নিচের অংশ জোড় দেওয়ার পর উপর অংশ জোড় দেওয়া যায় না। তাছাড়া পাইপ জোড়ের জন্য কঠিনতম অবস্থান হিসেবে স্বীকৃত হলো 6-G অবস্থান। আর প্লেটটের ক্ষেত্রে 4-G অবস্থান হলো ওভারহেড অবস্থান। এ অবস্থানটিও প্লেট জোড়ের কঠিনতম অবস্থান। কোন ওয়েল্ডার-এর এ অবস্থানে জোড় দেওয়ার সামর্থ মানে তার বাকি অবস্থানে জোড় দেওয়ার দক্ষতা রয়েছে। পাইপকে প্লেটের সাথে ওভারহেড অবস্থানে রেখে জোড় দিতে কার্যবস্তুকে মাথার উপর অবস্থানে স্থাপন করা হয়। এ জোড় যেহেতু মাথার উপর অবস্থানে স্থাপন করা হয়। সেহেতু জোড় দেওয়া এবং জোড়ের গুণাগুণ বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন দক্ষতার। এ জোড়ের জন্য বিশেষ নিরাপত্তার প্রয়োজন। সঠিক ইলেকট্রোডের কোণ, আর্ক লেংথ ইলেকট্রোড চালনার গতি অত্যাবশ্যাক। সঠিক ইলেকট্রোডের কোণ বজায় না রাখলে এ অবস্থায় জোড় দেওয়া অসম্ভব। এ অবস্থায় ধাতুমল মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা প্রভাবিত। নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদি না পরলে শরীরের বিভিন্ন স্থানে উত্তপ্ত ধাতুমল পড়ে ক্ষতের সৃষ্টি করতে পারে।

ওভার হেড জোড়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো:

- খুব কম কারেন্ট হলে ফ্ল্যাগ আটকা পড়ে ফাঁক সৃষ্টি করবে, আবার কখনও আর্ক সৃষ্টি করা কঠিন হবে। 

- অত্যাধিক বেশি কারেন্ট হলে, আন্ডার কাট, বার্নথ্রো, ধাতুমলে এবড়ো ভাব এবং খারাপ আকৃতির জোড় সৃষ্টি হবে । 

- ইলেকট্রোডের আবরণ ধাতু গলার সাথে পুড়তে হবে।

- ইলেকট্রোড চালনার গতি অত্যধিক কম হলে জোড় স্থানে তাপ বৃদ্ধি পেয়ে জোড় স্থানে গর্ত সৃষ্টি করবে। 

- ইলেকট্রোডের গতি অত্যাধিক বেশি হলে জোড় স্থানে পেনিট্রেশন হবে না ।

- জোড় স্থান ভালোভাবে পরিষ্কার করা না হলে স্ল্যাপ ইনক্লুশান দেখা যেতে পারে।

Content added By

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

১। এম. এস মেটাল জোড়ে কোন শিখা ব্যবহার করা হয় ?

২। 3-G অবস্থানে পাইপ জোড়কে কোন্ অবস্থানে আটকানো হয়।

৩। 4-G অবস্থানে পাইপের সাথে পাইপ জোড় দেওয়া সম্ভব নয় কেন ?

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

৪। গ্যাস ওয়েল্ডিং এর শিখাসমূহের নাম উল্লেখ কর।

৫। অত্যাধিক বেশি কারেন্ট হলে ওয়েল্ডিং জোড় কেমন হয় ?

৬। নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদি না পড়লে শরীরের কিরূপ ক্ষতি হতে পারে?

রচনামূলক প্রশ্ন

৭। ওয়েন্ডিং কার্য পদ্ধতির ধাপগুলোর নাম লেখ।

৮। কাজের প্রস্তুতি ধাপে একজন ওয়েল্ডারকে কী কী কাজ করতে হয়?

৯। আর্ক ওয়েল্ডিং এর জন্য কারেন্ট এবং গ্যাস ওয়েল্ডিং এর জন্য শিখা নির্বাচন করতে একজন ওয়েল্ডারককে কোন বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হয়?

১০। কী কী ধাতু ওয়েল্ডিং করার জন্য অক্সিডাইজিং শিখা নির্বাচন করতে হয়?

১১। দ্রুত, কাজ করার সময় কীভাবে ইলেকট্রোডের ডায়া বা ব্যাস নির্বাচন করতে হয়?

১২। ওভার হেড জোড়ের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো উল্লেখ কর।

১৩। ওভারহেড অবস্থানকে ধাতু জোড়ের কঠিন অবস্থান বলার কারণ ব্যাখ্যা কর ।

Content added By