ইদানীং মারুফের খাওয়ার প্রতি আকর্ষণ কমে যাচ্ছে। সবসময় কর্মবিমুখতা ও হতাশা লক্ষ্য করা যায়। সে নিয়মিত স্কুলেও যায় না এবং গভীর রাত পর্যন্ত বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়। সে প্রায়ই মায়ের কাছে টাকার জন্য বায়না ধরে এবং বাবার পকেট থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়। মারুফের পিতামাতা ও শিক্ষক তার এরূপ আচরণের জন্য চিন্তিত ও উদ্বিগ্ন ।
রায়হান সাহেবের বাসায় ফ্রিজ, টেলিভিশন ও হিটারসহ নানা রকম বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয় । ইদানীং তিনি লক্ষ্য করলেন তার স্ত্রী রান্না শেষ হয়ে যাওয়ার পরও হিটার জ্বালিয়ে রাখছেন। তার ছেলে লাইট, কম্পিউটার চালু রেখেই ঘুমিয়ে পড়ছে। গত ডিসেম্বর মাসে তাকে ১৫০০ টাকা বিদ্যুৎ বিল দিতে হয়েছে। তিনি পরিবারের সকলকে এ বিষয়ে সতর্ক হতে বললেন ।