Summary
রূপকল্প ২০৪১ - বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১ বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল কর্তৃক তৈরি একটি কৌশলগত পরিকল্পনা, যা ২০২২ থেকে ২০৪৪ সাল পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের অর্থনীতিকে শিল্পায়নের মাধ্যমে উচ্চ আয়ের দেশে রূপান্তরিত করা।
- মানব সম্পদ উন্নয়ন ও উৎপাদন ক্ষমতার বৃদ্ধি।
- রফতানি বৃদ্ধি করে বৈচিত্র অধিকার।
- দারিদ্র্য দূরীকরণ।
- জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৯% বজায় রাখা।
- বিনিয়োগ / জিডিপি অনুপাত ৪৬.৯% এ উন্নীত করা।
- রাজস্ব কর জিডিপির ১৫% বৃদ্ধি করা।
- রফতানি আয় ৩০০ বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি করা।
- গড় আয়ু ৮০ বছর করা।
- ৭৫% জনগণকে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা।
- সাক্ষরতার হার ১০০% বৃদ্ধি করা।
- জনসংখ্যা বৃদ্ধি ১% এর নিচে নামানো।
- কার্যকর কর ও ব্যয়ের নীতিমালা কার্যকর করা।
- অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ।
রূপকল্প ২০৪১ বা বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১ বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থানকে আরও দৃঢ় করে গড়ে তোলার জাতীয় কৌশলগত পরিকল্পনা। ২০২২ থেকে ২০৪৪ সাল, এই বাইশ বছরের কৌশলগত পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার অংশ হিসাবে, বাংলাদেশের লক্ষ্য শিল্পায়নের মাধ্যমে উচ্চ আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জন। বাংলাদেশ থেকে রফতানি বৃদ্ধি, মানব সম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের প্রসারকে উৎসাহ দেয়া রূপকল্প ২০৪১ এর উদ্দেশ্য। [প্রথম প্রেক্ষিতের সময় ২০১০-২১]
উদ্দেশ্য
- মাথাপিছু আয়, ১২,৫০০ ডলার (২০৪১ সালের মূল্যমানে ১৬,০০০ ডলারের বেশি)।
- দারিদ্র্য দূরীকরণ।
- ২০৪১ অবধি ৯% জিডিপি প্রবৃদ্ধি বজায় রাখা।
- বিনিয়োগ / জিডিপি অনুপাত ৪৬.৯ শতাংশে বৃদ্ধি করা ।
- রাজস্ব কর জিডিপির ১৫% পর্যন্ত বাড়ানো।
- রফতানি বৈচিত্র অর্জন।
- রফতানি আয় ৩০০ বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি করা।
- গড় আয়ু বাড়িয়ে ৮০ বছর করা।
- মোট জনসংখ্যার ৭৫% কে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা।
- ২০৪১ সালের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্কদের সাক্ষরতার হার ১০০% এ বৃদ্ধি করা।
- জনসংখ্যা বৃদ্ধি ১% এরও নিচে নামিয়ে আনা ।
- কার্যকর কর এবং ব্যয়ের নীতিমালা কার্যকর করা।
- অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক শক্তির বিকেন্দ্রীকরণ।
Read more