Summary
ডপলার ক্রিয়া বা প্রভাব হলো সেই অবস্থানে শব্দের উৎস এবং শ্রোতার মধ্যে আপেক্ষিক গতি থাকলে শব্দের তীক্ষ্ণতা বা কম্পাঙ্কের পরিবর্তন। এই প্রভাবের তিনটি মূল অবস্থা হলো:
- উৎস গতিশীল, শ্রোতা স্থির:
- উৎস শ্রোতার দিকে অগ্রসর হলে শব্দের কম্পাঙ্ক বৃদ্ধি পায়।
- উৎস শ্রোতার থেকে দূরে সরে গেলে শব্দের কম্পাঙ্ক হ্রাস পায়।
- উৎস স্থির, শ্রোতা গতিশীল:
- শ্রোতা উৎসের দিকে অগ্রসর হলে শব্দের কম্পাঙ্ক বৃদ্ধি পায়।
- শ্রোতা উৎসের থেকে দূরে সরে গেলে শব্দের কম্পাঙ্ক হ্রাস পায়।
- উৎস ও শ্রোতা উভয়ই গতিশীল:
এই অবস্থায় আপেক্ষিক গতিবেগ না থাকলে কম্পনের কোন পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয় না।
ডপলার ক্রিয়া বা প্রভাব (Doppler Effect)
শব্দের উৎস শ্রোতার মধ্যে আপেক্ষিক গতি বিদ্যমান থাকলে শ্রোতার নিকট উৎস হতে নিঃসৃত শব্দের তীক্ষ্ণতা বা কম্পাঙ্কের যে আপাত পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয় তাকে ডপলার ক্রিয়া বা প্রভাব বলে। ডপলার ক্রিয়ার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত তিনটি বিষয় বিবেচনা করা হয়-
ক) উৎস গতিশীল কিন্তু শ্রোতা স্থির
- উৎস শ্রোতার দিকে অগ্রসর হলে শব্দের কম্পাঙ্ক প্রকৃত কম্পাঙ্কের চেয়ে বেশি হবে।
- উৎস শ্রোতার থেকে দূরে সরে গেলে শব্দের আপাত কম্পাঙ্ক প্রকৃত কম্পাঙ্কের চেয়ে কম হবে।
খ) উৎস স্থির কিন্তু শ্রোতা গতিশীল
- শ্রোতা উৎসের দিকে অগ্রসর হলে শব্দের আপাত কম্পাঙ্ক প্রকৃত কম্পাঙ্কের চেয়ে বেশি হবে।
- শ্রোতা উৎসের থেকে দূরে সরে গেলে শব্দের আপাত কম্পাঙ্ক প্রকৃত কম্পাঙ্কের চেয়ে কম হবে।
গ) উৎস ও শ্রোতা উভয়ই গতিশীল
উৎস ও শ্রোতার মধ্যে আপেক্ষিক গতিবেগ না থাকলে কম্পনের কোন
Read more