ধ্বনি: ভাষার ক্ষুদ্রতম একক মানুষ যা বাগযন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারণ করে থাকে, তারে ধ্বনি বলে।
যেমন- অ, আ, ক, খ, ইত্যাদি।
বর্ণ: ধ্বনির লিখিত রূপ বা সাংকেতিক চিহ্নকে বর্ণ বলে।
যেমন- অ, আ, ক, খ ইত্যাদি।
অক্ষর: প্রশ্বাসের ক্ষুদ্রতম প্রয়াসে উচ্চারিত ধ্বনিকে অক্ষর বলে। অর্থাৎ এক ধাক্কার
উচ্চারিত ধ্বনিই অক্ষর।
যেমন- অ, আ, ক, খ, বক, জল, ফল, কাল ইত্যাদি।
শব্দ: অর্থপূর্ণ ধ্বনি বা বর্ণসমষ্টিকেই শব্দ বলে। অর্থাৎ, একাধিক ধ্বনি বা বর্ণ একরে মিলিত হয়ে কোন নির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশ করলে ঐ ধ্বনি বা বর্ণসমষ্টিকে শব্দ বলে। যেমন— বই, খাতা, মানুষ, নদী, পৃথিবী ইত্যাদি ।
পদ: বাক্যে ব্যবহৃত অর্থপূর্ণ এবং বিভক্তিযুক্ত প্রত্যেকটি শব্দকে পদ বলে। অর্থাৎ, শব্দ যখন বিভক্তি সহযোগে বাক্যে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে পদ বলে।
যেমন— অন্ধজনে দেহ আলো, মৃতজনে প্রাণ ।
বাগ্যন্ত্র:
মানবদেহের যেসব প্রত্যঙ্গ ধ্বনির উচ্চারণের সঙ্গে যুক্ত সেগুলোকে বাগযন্ত্র বা বাক্প্রত্যক্ষ (speech organ / vocal organ) বলে। শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া আর খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি এগুলোর সাহায্যে মানুষ কথাবার্তা বলার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সম্পন্ন করে। বাগ্যন্ত্র বলতে শরীরের উপরিভাগে অবস্থিত মধ্যচ্ছদা থেকে ঠোঁট পর্যন্ত শ্বাসবাহী বিশেষ প্রত্যঙ্গগুলোকে বুঝায়। কিন্তু বাস্তবে এর পরিধি আরো ব্যাপক। কেন্দ্রীয় ও প্রান্তিক স্নায়ুতন্ত্রও বাগ্ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে।
ধ্বনি: ভাষার ক্ষুদ্রতম একক মানুষ যা বাগযন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারণ করে থাকে, তারে ধ্বনি বলে।
যেমন- অ, আ, ক, খ, ইত্যাদি।
বর্ণ: ধ্বনির লিখিত রূপ বা সাংকেতিক চিহ্নকে বর্ণ বলে।
যেমন- অ, আ, ক, খ ইত্যাদি।
অক্ষর: প্রশ্বাসের ক্ষুদ্রতম প্রয়াসে উচ্চারিত ধ্বনিকে অক্ষর বলে। অর্থাৎ এক ধাক্কার
উচ্চারিত ধ্বনিই অক্ষর।
যেমন- অ, আ, ক, খ, বক, জল, ফল, কাল ইত্যাদি।
শব্দ: অর্থপূর্ণ ধ্বনি বা বর্ণসমষ্টিকেই শব্দ বলে। অর্থাৎ, একাধিক ধ্বনি বা বর্ণ একরে মিলিত হয়ে কোন নির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশ করলে ঐ ধ্বনি বা বর্ণসমষ্টিকে শব্দ বলে। যেমন— বই, খাতা, মানুষ, নদী, পৃথিবী ইত্যাদি ।
পদ: বাক্যে ব্যবহৃত অর্থপূর্ণ এবং বিভক্তিযুক্ত প্রত্যেকটি শব্দকে পদ বলে। অর্থাৎ, শব্দ যখন বিভক্তি সহযোগে বাক্যে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে পদ বলে।
যেমন— অন্ধজনে দেহ আলো, মৃতজনে প্রাণ ।
বাগ্যন্ত্র:
মানবদেহের যেসব প্রত্যঙ্গ ধ্বনির উচ্চারণের সঙ্গে যুক্ত সেগুলোকে বাগযন্ত্র বা বাক্প্রত্যক্ষ (speech organ / vocal organ) বলে। শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া আর খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি এগুলোর সাহায্যে মানুষ কথাবার্তা বলার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সম্পন্ন করে। বাগ্যন্ত্র বলতে শরীরের উপরিভাগে অবস্থিত মধ্যচ্ছদা থেকে ঠোঁট পর্যন্ত শ্বাসবাহী বিশেষ প্রত্যঙ্গগুলোকে বুঝায়। কিন্তু বাস্তবে এর পরিধি আরো ব্যাপক। কেন্দ্রীয় ও প্রান্তিক স্নায়ুতন্ত্রও বাগ্ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে।
আপনি আমাকে যেকোনো প্রশ্ন করতে পারেন, যেমনঃ
Are you sure to start over?