অভিধান অনুসারে বাচ্য কথাটির অর্থ হল ‘বাক্যে ক্রিয়ার সহিত প্রধানভাবে অন্বিত কর্তৃ প্রভৃতি পদ’। ক্রিয়ার যে রূপভেদের মাধ্যমে বোঝা যায় যে বাক্যের ক্রিয়াপদটি কর্তা, কর্ম নাকি ক্রিয়ার ভাবের অনুসারী তাকেই বাচ্য বলা হয়। অন্যভাবে বললে, ক্রিয়াপদের দ্বারা বাক্যের কর্তা, কর্ম অথবা ক্রিয়ার ভাবের প্রাধান্য সূচিত হওয়াকেই বলে বাচ্য।
সংস্কৃত ব্যাকরণে বাচ্য আট প্রকার। যথা- কর্তৃবাচ্য, কর্মবাচ্য, করণবাচ্য, সম্প্রদানবাচ্য, অপাদানবাচ্য, অধিকরণবাচ্য, ভাববাচ্য এবং কর্মকর্তৃবাচ্য।
কিন্তু বাংলায় বাচ্য চার প্রকার-
১. কর্তৃবাচ্য [Active Voice]
২. কর্মবাচ্য [Passive Voice]
৩. ভাববাচ্য [Neuter Voice]
৪. কর্মকর্তৃবাচ্য[Quasi-Passive Voice]
কোলন ড্যাশ
বিস্ময়চিহ্ন
হাইফেন
উদ্ধৃতিচিহ্ন
কমা (,)
হাইফেন (-)
কোলন(;)
ড্যাশ (--)
গুরুত্বপূর্ণ ১২০টি বাংলা শব্দের শুদ্ধ বানান যা ঘুরেফিরে বিভিন্ন পরীক্ষায় আসে
মধ্যাহ্ন **
সায়াহ্ন **
অন্বেষণ
পূর্বাহ্ণ **
অপরাহ্ণ **
অভ্যন্তরীণ
নিরীক্ষণ
প্রণয়ন
প্রণিপাত
প্রবণ
কল্যাণ
নিক্কণ
মূর্ধন্য
বিপণি
বণ্টন
মনোহারিণী
রূপায়ণ
গণনা
সম্পূর্ণ
ব্যাকরণ
বক্ষমাণ
পরিবহণ
পূণ্য
অরণ্য
স্থাণু
চাণক্য
বাণী
লবণ
ধরন
শূন্য
পুরস্কার ***
পরিষ্কার ***
আবিষ্কার **