মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
রাজা রামমোহন রায়
হাজী শরীয়তউল্লাহ
হাজিরহাট অঞ্চলের নির্বাচিত চেয়ারম্যান নোমান সাহেব জনপ্রিয়। তার এলাকায় হিন্দু ও মুসলমান দুই সম্প্রদায় বাস করে । তিনি নিজে মুসলমান হলেও যোগ্যতা অনুসারে হিন্দুদেরকেও বিভিন্ন কাজের দায়িত্ব দিতেন । তার এ ধর্মীয় উদারতার ফলে এলাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি তৈরি হয় ।
লিমনের চাচা অনেক বছর ধরে আমেরিকাসহ ইউরোপের কয়েকটি দেশে ব্যবসায় করে আসছিলেন । তিনি তার ব্যবসায় প্রসারের লক্ষ্যে নিজ দেশে ফিরে নারায়ণগঞ্জে একটি শাখা অফিস খোলেন । তিনি ব্যাংকের মাধ্যমে ব্যবসায়িক লেনদেন পরিচালনা করেন । ব্যবসায়র সুবিধার জন্য তিনি ব্যক্তিগত বিমান ব্যবহার করেন।
অনেক বছর আগের কথা। সিলেটের রহমান সাহেব ও তাঁর তিন বন্ধু স্থানীয় জমিদারের নিকট থেকে সুপারিশপত্র নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় গমন করে বাণিজ্যিক সুবিধা লাভের আশায় সেখানকার কর্তৃপক্ষের সাথে সাক্ষাৎ করেন । তারা একটি নদীর তীরে অর্থের বিনিময়ে কয়েকটি গ্রাম ইজারা নিয়ে কুঠি স্থাপন করেন । স্থানীয় কর্তৃপক্ষ রহমান সাহেব ও তার গোষ্ঠীকে বিনা শুল্কে বাণিজ্য করারও অধিকার প্রদান করে।
নিশাপুর চা বাগানে চা-শ্রমিকরা তাদের কম মজুরির প্রতিবাদ করতে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করছিল । অবরোধ ভাংচুর চালাতে থাকলে শ্রমিক নেতা কিরণ তাদের সহিংস আন্দোলন পরিত্যাগ করে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য আহ্বান জানান ।
সচেতন ও ধর্মীয় সুশিক্ষিত লোকের অভাবে রসুলপুর গ্রামের লোকজন নানারকম কুসংস্কার ও অনৈসলামিক রীতিনীতিতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। কুসংস্কারাচ্ছন্ন এ অঞ্চলের মানুষদের সঠিক পথের সন্ধান দিতে এগিয়ে আসেন আব্দুল্লাহ নামক একজন সচেতন ব্যক্তি ।