পঞ্চম শ্রেণি (প্রাথমিক) - বৌদ্ধধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা - NCTB BOOK

মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। একই সমাজে নানা জাতি গোষ্ঠী ধর্ম বর্ণ ও সম্প্রদায়ের মানুষ একত্রে পরস্পরের সহযোগী হয়ে বসবাস করে। সবাইকে নিয়েই সমাজ। মানবসমাজে থাকবে সামাজিক ঐক্য, সংহতি ও পারস্পরিক সম্প্রীতির বন্ধন। একটি বনে বা বাগানে যেমন নানা জাতের বৃক্ষ, লতা, গুল্ম, ফল, ফুল প্রভৃতি থাকে, তেমনি মানবসমাজও সে রকম। তাই একই সমাজে নানা জাতি-গোষ্ঠী ও ধর্ম-বর্ণের মানুষ না থাকলে সে সমাজ সুন্দর মনে হয় না ।

প্রত্যেক পরিবারে যেমন নিয়ম-শৃঙ্খলা থাকে, তেমনি সমাজেও নিয়ম শৃঙ্খলা থাকবে। নিয়ম-কানুন ছাড়া মানুষ একত্রে সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে পারে না। যার যার খুশি মতো চললে সমাজ ও দেশে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এজন্য প্রত্যেক ধর্মের উপদেশ হলো— ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা এবং এর মাধ্যমে সমাজ ও দেশের উপকার সাধন করা।

সমাজ জীবনে দুই রকম নীতি প্রচলিত থাকে, একটি সাধারণ নীতি; অন্যটি ধর্মীয় নীতি। সাধারণ নীতিমালার মধ্যে থাকে সমাজের নিয়ম-শৃঙ্খলা, দায়িত্ব-কর্তব্য ও সামাজিক রীতিনীতি। আর ধর্মীয় নীতির মধ্যে থাকে ধর্মীয় বিধি, আচার-অনুষ্ঠান ও পূজা-পার্বণের নিয়ম-নীতি প্রভৃতি ৷

দায়িত্ব কর্তব্য মানুষকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যায়। উন্নতির জন্য কোনো দেবতা কিংবা অলৌকিক শক্তি কাজ করে না। নিজের আপন শক্তিই যথেষ্ট। কারণ মানুষের আছে অনন্ত কর্মশক্তি। সেই শক্তি দিয়ে মানুষ তার আপন মনুষ্যত্বকে আলোকিত করতে পারে। মানুষ তার আত্মশক্তি দিয়েই বিশ্বের সব কর্ম সম্পাদন করতে পারে। এজন্যই বৌদ্ধধর্মে মানুষের কর্মকে শ্রেষ্ঠত্বের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে জননী ও জন্মভূমির সাথে মানুষের রয়েছে এক অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। বৌদ্ধধর্ম মতে, দেশের গৌরবকে সমুন্নত রাখা একজন সুনাগরিকের পবিত্র কর্তব্য।

একটি শত্রুতা আরেকটি শত্রুতার জন্ম দেয়। একটি আঘাত আরেকটি প্রতিহিংসা তৈরি করে। অতএব এই সত্যনীতিকে ধারণ করে আমাদের মনের সকল প্রকার হিংসা, প্রতিহিংসা, অশুভ ভাবনা ও মন্দ চিন্তা দূর করতে হবে। সর্বদা সৎ ও কুশল কর্মে ব্রতী হতে হবে। সত্য ও ন্যায়পথে চলতে হবে। অপরের অনিষ্ট চিন্তা থেকে দূরে থাকতে হবে। নিরাপদ সমাজ ও দেশ গড়ার জন্য চিন্তা করতে হবে।

ধর্মীয় ও সামাজিক কর্মকাণ্ড মানব জীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ধর্মের প্রয়োজনীয়তা মানব জীবনে অপরিহার্য। বৌদ্ধধর্ম হচ্ছে সেই ধর্ম যেখানে বারবার বলা হয়েছে শীল, সমাধি, প্রজ্ঞার কথা। মানবতা ও মানবিক মূল্যবোধের কথা। তাই বৌদ্ধধর্মের সকল কর্ম ও সকল সাধনা শীলময়, সমাধিময় এবং প্রজ্ঞাময় সম্পর্কযুক্ত। প্রজ্ঞা ও শীল সম্প্রযুক্ত কর্মই কুশলকর্ম। কুশলকর্ম পাপাচার নিবারণ করে মানব জাতিকে ধর্মপালন ও ধর্মাচরণে উৎসাহিত করে।

বুদ্ধ বলেন, ধর্ম হলো সদ্, সুন্দর এবং সম্যকভাবে জীবন যাপনের এক অঙ্গীকার। এজন্য বৌদ্ধধর্মে আর্য অষ্টাঙ্গিক মার্গ বা আটটি সম্যক পথের কথা স্বীকৃতি পেয়েছে। এ আটটি পথ হলো সদ্দৃষ্টি, সদ্‌কর্ম, সদ্বাক্য, সজীবিকা, সসংকল্প, সপ্ৰচেষ্টা, সদৃস্মৃতি ও সসমাধি।

মানুষের সামাজিক জীবনে অনেক ধরনের দুঃখ ও চাহিদা থাকতে পারে। যেমন- ক্ষুধা, দরিদ্রতা, বিত্ত-বৈভব ও সম্পদ অর্জনের চিন্তা এবং নানা অভাব-অনটন প্রভৃতি। তাই বলে যে আমি চৌর্যবৃত্তি, দুর্নীতি বা অসদুপায় করে এগুলো মেটাব, সেটা তো হতে পারে না। এগুলো লাভের জন্য নিয়মনীতিও লঙ্ঘন করতে পারি না। ধর্মকে অবলম্বন করে আমরা নানা সামাজিক কর্মকাণ্ড পালন করে থাকি। যেমন : পূজা-পার্বণ, বিভিন্ন জাতীয় উৎসব, মেলা, বিবাহ ইত্যাদি। ধর্মকে অবলম্বন করে বৌদ্ধরা ধর্মীয় ও সামাজিক নানা ক্রিয়াকাণ্ড সম্পন্ন করে থাকে।

বৌদ্ধধর্ম একটি সর্বজনীন ধর্ম। সর্বজনীনতা মানে সম-অধিকার ও সমমর্যাদা। সব মানুষের কর্মশক্তির প্রতিফলন ও সামাজিক মূল্যায়নে বাকস্বাধীনতা, চিন্তা ও মননের স্বাধীনতা ও মুক্তবুদ্ধির চর্চা থাকতে হবে।

বুদ্ধের এ মুক্তিদর্শন আধ্যাত্মিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পূর্ণতাসহ জাগতিক সর্বপ্রকার সুখ ও স্বাচ্ছন্দ্যতা এনে দেয়। বুদ্ধের প্রথম বাণী ছিল, বহুজনের হিতের জন্য, বহুজনের সুখ ও মঙ্গলের জন্য ধর্ম প্রচার করা। এ থেকে বোঝা যায় বৌদ্ধধর্ম সর্বজনীন ও মানবতার ধর্ম। বুদ্ধের নীতিবাক্যগুলো বর্তমান সমাজজীবনে দেশপ্রেম ও মানবিক গুণের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। এ নীতিবাক্যগুলোর মাধ্যমে মানবজীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলা যায়।

মানবতা এবং মানবিক গুণাবলির বহিঃপ্রকাশই বৌদ্ধধর্মের প্রধান বিশেষত্ব। বৌদ্ধমতে, বিনয়, দয়া, সত্য, প্রেম, ভালোবাসা-এগুলো মানবিক গুণ। এসব গুণের মধ্যেই আদর্শ জীবনের মহিমা প্রকাশ পায়। এ চরিত্র গঠনের নিমিত্তেই বৌদ্ধধর্মে সব মানুষকে আপন সন্তানের মতো ভাববার জন্য শিক্ষা দেওয়া হয়েছে।

জীবনকে পূর্ণ মনুষ্যত্বে পর্যবসিত করতে হলে মৈত্রী, করুণা, মুদিতা, উপেক্ষা এবং দয়া, দান ও সেবার প্রয়োজন। আরও প্রয়োজন হয় সমতা, ভালোবাসা, সহিষ্ণুতা, পরোপকারিতা প্রভৃতি গুণধর্মের। এগুলো একজন মানুষকে করুণাবান ও মৈত্রীবান হতে শেখায় । বৌদ্ধরা মৈত্রীপরায়ণ ও শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন পদ্ধতিতে বিশ্বাসী। তাঁরা বুদ্ধের অহিংসানীতি, সংযম ও ঐক্য-সংহতির মন্ত্রে উজ্জীবিত। বৌদ্ধরা চিন্তা-চেতনায় ও নীতি লালনে এ নিয়ম অনুসরণ করে। তাই তাঁরা সমগ্র বিশ্বের মানুষের নিকট শান্তিকামী মানুষ হিসেবে সমাদৃত এবং আদরণীয় ।

নিজের দেশের সাথে বাইরের নানা দেশের সুসম্পর্ক রাখতে হয়। অর্থনৈতিক, সামাজিক ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে সুসম্পর্কের প্রয়োজন বেশি। এতে বিভিন্ন দেশের সাথে একটি সুন্দর পরিবেশ গড়ে ওঠে। সকল ক্ষেত্রে সহায়তা পাওয়া যায়। নানা ক্ষেত্রে উন্নতি- সমৃদ্ধির প্রভাবও বিস্তার লাভ করে।

দেশপ্রেম মানব জীবনের অপরিহার্য উপাদান। নিজের দেশকে ভালোবাসাই হলো স্বদেশপ্রেম। বৌদ্ধধর্ম নিজের দেশকে ভালোবাসতে শিক্ষা দান করে। তাই দেশপ্রেমে এগিয়ে আসা সকল মানুষের দায়িত্ব ও কর্তব্য। দেশের কল্যাণে যে নিবেদিত নয়, সে দেশপ্রেমিক নন। দেশ ও জাতির সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করার মাঝেই নাগরিক জীবনের সার্থকতা প্রতিফলিত হয়। পৃথিবীতে যারা কর্মঠ ও উন্নত জাতি, তারা সকলেই নিজ দেশকে গভীরভাবে ভালোবাসে। দেশের উন্নতির জন্য পরিশ্রম করে। যেমন— চীন, জাপান, কোরিয়া, থাইল্যান্ড প্রভৃতি । স্বদেশের উপকার ও কল্যাণের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ থাকতে হবে। দেশের উন্নতি-সমৃদ্ধির জন্য নিরন্তর ভাবনা থাকতে হবে। দেশের মানুষের জন্য ভালোবাসার মানবিক গুণ, শ্রম ও মর্যাদা দেখাতে হবে। এগুলোই হলো দেশপ্রেমের প্রধান বৈশিষ্ট্য।

ন্যায়তন্ত্র হচ্ছে সব মানুষের সকল প্রকার ন্যায় অধিকার। অর্থাৎ একটি দেশে সকল মানুষের সমান অধিকার থাকবে। এখানে কোনো প্রকার বৈষম্য থাকবে না। শ্রেণি স্বার্থ থাকবে না। বৈষয়িক স্বার্থ থাকবে না। এমনকি পদমর্যাদার স্বার্থও থাকবে না। ধর্মের বৈষম্যও এখানে বিচার করা হবে না। ধনী দরিদ্র এবং সব পেশার মানুষ এখানে হবে এক ও অভিন্ন । সব মানুষ তার নিজের মত স্বাধীনভাবে প্রকাশ করতে পারবে। বুদ্ধের সময় বৃজি ও বৈশালীবাসীর মধ্যে দেশপ্রেম ও ঐক্যসংহতির উজ্জ্বল প্রমাণ পাওয়া যায়।

আত্মমর্যাদা বলতে নিজের বা স্বীয় মর্যাদাকে বোঝায়। বৌদ্ধধর্মে আত্মমর্যাদা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আত্মমর্যাদা যেকোনো ব্যক্তি ও জাতির জন্য মর্যাদা ও সম্মান নিয়ে আসে।

স্বদেশপ্রেম, কর্তব্যপরায়ণতা ও কৃতজ্ঞতাবোধ আত্মমর্যাদার অন্যতম গুণাবলি। সুন্দর সমাজ ও জীবন গঠনের জন্যে এ গুণগুলো অতীব প্রয়োজনীয়। মানব জীবনের সকল প্রকার কর্তব্য ও মঙ্গলের জন্য আত্মমর্যাদার গুণ প্রভাবিত হয়।

বুদ্ধ বলেছেন, বহুপ্রকার সত্য জ্ঞান লাভ করতে হবে। বহুবিধ শিল্প শিক্ষা করতে হবে। বিনয়ে সুশিক্ষিত হতে হবে। এতে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পাবে।

একটি সভ্য জাতির কাছে স্বাধীনতার চেয়ে প্রিয় আর কিছু নেই। তাই বাঙালি জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় ১৯৭১ এর স্বাধীনতাসংগ্রাম। মুক্তিযুদ্ধ শুধু একখণ্ড ভূমির অধিকার পাবার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। পরাধীনতার গ্লানি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রাম। এ ছাড়া অন্য জাতির সাংস্কৃতিক আগ্রাসন থেকে মুক্তি পাওয়া। স্বাধীন সার্বভৌম দেশ ও জাতি গঠনের সুযোগ লাভ করাই হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। এই চেতনা বাঙালি জাতির প্রেরণা রূপে কাজ করে যাবে যুগ যুগ ধরে।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাঙালি শোষণ ও অত্যাচার থেকে মুক্তি পেয়েছে। ধর্মীয় কুসংস্কারের ঊর্ধ্বে উঠে হাজার বছরের বাঙালির ঐক্য,সংহতি ও সৌভ্রাতৃত্বের বন্ধন তৈরি করেছে। এতে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান একই পতাকাতলে সমবেত হয়েছে। এ একতা নতুন দেশ গঠনে বাঙালিকে নতুন প্রেরণা দান করে ।

মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি ও উপজাতি বৌদ্ধরা অংশগ্রহণ করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তৎকালীন ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনেও বৌদ্ধদের অবদান ছিল। মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি ও উপজাতি বৌদ্ধদের অসাধারণ অবদান নিঃসন্দেহে স্মরণীয়। বৌদ্ধরা পাকসেনাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে নিয়েছে। ভারতের নানা স্থানে গিয়ে অস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়েছে। এ ছাড়া বৌদ্ধরা এই মুক্তিযুদ্ধে নানাভাবে সহায়তা দান করেছে। বিহার-প্যাগোডা ও ধর্মশালায় নিরীহ মানুষদের আশ্রয় দিয়েছে । খাদ্য ও বস্ত্র দিয়েছে । সাধারণ জনগণকে নানাভাবে সাহায্য করেছে। দেশ-বিদেশে স্বাধীনতার পক্ষে অবদান রেখেছেন শ্রীমৎ বিশুদ্ধানন্দ মহাথের, পণ্ডিত জ্যোতিঃপাল মহাথের, পণ্ডিত শান্তপদ মহাথের প্রমুখ বৌদ্ধ ভিক্ষুগণ। অন্যদিকে বৌদ্ধ মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে সূপতি রঞ্জন বড়ুয়া, সাধন বড়ুয়া, সুবাস বড়ুয়া প্রমুখ ব্যক্তিগণ অন্যতম।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে বলা যায় বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে।

Content added By

শূন্যস্থান পূরণ কর :

১. ধর্মের প্রয়োজনীয়তা মানব জীবনে ___।

২. মানবতা এবং ___ গুণাবলির বহিঃপ্রকাশই বৌদ্ধধর্মের প্রধান বিশেষত্ব।

৩. ন্যায়তন্ত্র হচ্ছে সব মানুষের সকল প্রকার ___।

৪. একটি সভ্য জাতির কাছে স্বাধীনতার চেয়ে ___ আর কিছু নেই ।

৫. বৌদ্ধরা ___ বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে নিয়েছে।

৬. সর্বজনীনতা মানে সম-অধিকার ও ___।

৭. দেশপ্রেম মানব জীবনে ____ উপাদান ।

 

বাম পাশের বাক্যাংশের সাথে ডান পার্শ্বের বাক্যাংশের মিল কর :

বামডান

১. নিরাপদ সমাজ ও দেশ গড়ার জন্য 

২. স্বদেশপ্রেম, কর্তব্য ও কৃতজ্ঞতাবোধ 

৩. মানুষের সামাজিক জীবনে

৪. বুদ্ধের নীতিবাক্যগুলো বর্তমান সমাজ জীবনে

৫. মুক্তিযুদ্ধে বৌদ্ধদের

৬. দেশপ্রেম

১. অবদান নিঃসন্দেহে স্মরণীয়

২. দেশপ্রেম ও মানবিক গুণের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ 

৩. অধিকার পাবার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় ।

৪. মানব জীবনে অপরিহার্য।

৫. অনেক ধরনের দুঃখ ও চাহিদা থাকতে পারে।

৬. চিন্তা করতে হবে।

৭. আত্মমর্যাদার অন্যতম গুণাবলি।

 

নিচের প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

১. ন্যায়তন্ত্র বলতে কী বোঝায় ? 

২. কতিপয় মানবিক গুণ সম্পর্কে লেখ। 

৩. সর্বজনীনতা কী ? 

৪. আত্মমর্যাদা লাভের উপায় কী? 

৫. দেশপ্রেম কাকে বলে ? 

৬. কয়েকজন বৌদ্ধ মুক্তিযোদ্ধার নাম উল্লেখ কর।

 

নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

১. ধর্মীয় ও সামাজিক কর্তব্য বলতে কী বোঝায় ? 

২. আত্মমর্যাদা ও সর্বজনীনতা দেশ ও জাতির কী উপকার করে লেখ ৷ 

৩. মানবিক মূল্যবোধ বলতে কী বোঝায়? উদাহরণ দাও। 

৪. দেশপ্রেমের গুরুত্ব তুলে ধর। 

৫. ধর্ম ও স্বদেশপ্রেমের মধ্যে সম্পর্কগুলো তুলে ধর। 

৬. মুক্তিযুদ্ধে বৌদ্ধদের ভূমিকা কী ছিল বর্ণনা কর । 

৭. আন্তধর্মীয় সম্প্রীতির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধর।

Content added By
ঐক্য-সংহতি
ঝগড়া-বিবাদ
পারস্পরিক অসহযোগিতা
অসহনশীলতা
মানবতা ও মানবিক গুণাবলির বহিঃপ্রকাশ
সাম্প্রদায়িক ও বৈষম্যপূর্ণ আচরণ
অগণতান্ত্রিক ও অন্যায্যতা
স্বাধীনতাহীন ও বিভেদপূর্ণ আচরণ