ক' ও 'খ' দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। 'ক' প্রতিষ্ঠানটির পারস্পরিক বিশ্বাসের ওপর প্রতিষ্ঠিত এবং 'খ' প্রতিষ্ঠানটি বাজারে শেয়ার হস্তান্তরের মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করতে পারে। 

জনাব বাদশা মিয়া একটি স্পিনিং মিল স্থাপন করে অনেক নারী-পুরুষ নিয়োগ দিলেন। তার শিল্পের উৎপাদিত পণ্য, বিদেশে রপ্তানি করে তিনি অনেক মুনাফা অর্জন করলেন।

মি. 'X' তার নিজস্ব জায়গায় একটি পোলট্রি খামার গড়ে তোলেন। এতে মুরগির বাচ্চা ও ডিম বিক্রি করে তিনি প্রচুর টাকা অর্জন করেন। পাশাপাশি কিছু বেকার যুবকের কর্মসংস্থানেরও সুযোগ হয়। 

মিসেস জান্নাত চট্টগ্রামের একটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির ব্যবস্থাপক। তিনি ফ্যাক্টরির খাজনা, কর্মচারীদের মজুরি ও কাঁচামালের দাম প্রদান করেন।

জলিল একজন ব্যবসায়ী। দেশের বিভিন্ন স্থানে তার কয়েকটি কাপড়ের দোকান আছে। প্রতিটি দোকানের জন্য তিনি আলাদা লোক নিয়োগ করেন। তার ব্যবসায়ের সুনাম দিন দিন বেড়েই চলেছে। 

মি. অমল একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। তিনি নিজেই তার ব্যবসা পরিচালনা করেন এবং প্রতি মাসে কিছু টাকা ব্যাংকে জমা রাখেন। ব্যবসার প্রয়োজনে তিনি এই টাকা উত্তোলন করেন। বিগত ১০ বছরে তার ব্যবসায় অনেক উন্নতি হয়েছে। 

রহিম ও করিম দুই বন্ধু মিলে ব্যবসায় করে। ১ বছর পর তারা তাদের আর এক বন্ধু জব্বারকে তাদের ব্যবসার পার্টনার হিসেবে নিল।

সামিয়া, সাকিরা ও তন্বী তিন বান্ধবী সমঝোতার ভিত্তিতে একটি বড় ডিপার্টমেন্টাল স্টোর চালায়। তারা ভাবল তাদের ব্যবসায়ের একটি আইনগত পৃথক মর্যাদা না থাকায় সমস্যা হচ্ছে। তাই তারা একটি নতুন প্রতিষ্ঠান গড়ল, যা ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনের ৪ ধারা মোতাবেক চালিত।

আবির ও আরিফ যৌথভাবে সমমূলধন নিয়ে সীমাহীন দায়ের ভিত্তিতে একটি ব্যবসায় গঠন করেন। তারা দুজনেই ব্যবসায় পরিচালনা করেন। কিন্তু অর্থসংস্থানজনিত সমস্যা, স্বল্প স্থায়িত্ব, দায়-দায়িত্ব বহন ইত্যাদি দূরীভূত করার জন্য তারা ব্যবসায়কে সসীম দায়ের ব্যবসায়ে পরিণত করেন। এখন তারা ব্যবসায়ে সফল হয়েছেন।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের একটি অন্যতম রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় সংগঠন। এটি জ্বালানি ও খনিজ মন্ত্রণালয়ের অধীনে থেকে সেবা প্রদান করছে।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের একটি অন্যতম রাষ্ট্রীয় ব্যবসায় সংগঠন। এটি জ্বালানি ও খনিজ মন্ত্রণালয়ের অধীনে থেকে সেবা প্রদান করছে।