সন্তানসম্ভবা রেশমা একটি রাসায়নিক কারখানায় কাজ করে। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া সত্ত্বেও তার সুখের সংসারে এক বিকলাঙ্গ শিশু জন্ম নেয়। অন্যদিকে তার স্বামী রাতে বাড়ি ফেরার পথে ছিনতাইয়ের শিকার হন। 

সন্তানসম্ভবা রেশমা একটি রাসায়নিক কারখানায় কাজ করে। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া সত্ত্বেও তার সুখের সংসারে এক বিকলাঙ্গ শিশু জন্ম নেয়। অন্যদিকে তার স্বামী রাতে বাড়ি ফেরার পথে ছিনতাইয়ের শিকার হন। 

চামড়ার ট্যানারিতে কর্মরত সন্তানসম্ভবা ২২ বছরের সাফিয়ার স্বামী তার জন্য পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা করে। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই সাফিয়া একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে বিকলাঙ্গ সন্তান জন্ম দেয়। 

চামড়ার ট্যানারিতে কর্মরত সন্তানসম্ভবা ২২ বছরের সাফিয়ার স্বামী তার জন্য পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা করে। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই সাফিয়া একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে বিকলাঙ্গ সন্তান জন্ম দেয়। 

রনি তার বড় ভাই জনির মতো দেখতে লম্বা ও বলিষ্ঠ দেহের অধিকারী। কিন্তু সে জনির মতো মেধাবী নয়।

রনি তার বড় ভাই জনির মতো দেখতে লম্বা ও বলিষ্ঠ দেহের অধিকারী। কিন্তু সে জনির মতো মেধাবী নয়।

ফারজানা যখন কিশোরী ছিল তখন সারাক্ষণ উপন্যাস পড়ায় মগ্ন থাকত। তখন তার বাহ্যিক কোনো খেয়ালই থাকত না, এমনকি ডাকাডাকিতেও তার কোনো সাড়া মিলত না। কিন্তু এখন মা হবার পর সারাক্ষণ সন্তান নিয়ে এত ব্যস্ত যে উপন্যাস পড়ার সময়ই পায় না।

ফারজানা যখন কিশোরী ছিল তখন সারাক্ষণ উপন্যাস পড়ায় মগ্ন থাকত। তখন তার বাহ্যিক কোনো খেয়ালই থাকত না, এমনকি ডাকাডাকিতেও তার কোনো সাড়া মিলত না। কিন্তু এখন মা হবার পর সারাক্ষণ সন্তান নিয়ে এত ব্যস্ত যে উপন্যাস পড়ার সময়ই পায় না।

১৯৩০ সালে মি. সিং ও তার স্ত্রী ভারতের মেদিনীপুর অঞ্চলে নেকড়ে পালিত দুটি মানব শিশু কন্যা উদ্ধার করে মানবসমাজে নিয়ে আসেন। তারা বড় মেয়েটির নাম রাখেন কমলা এবং ছোট মেয়েটির নাম রাখেন অমলা। কমলাকে উদ্ধার করার সময় সে কনুই ও হাঁটুর উপর ভর করে চলত এবং কাঁচা মাংস খেত।

১৯৩০ সালে মি. সিং ও তার স্ত্রী ভারতের মেদিনীপুর অঞ্চলে নেকড়ে পালিত দুটি মানব শিশু কন্যা উদ্ধার করে মানবসমাজে নিয়ে আসেন। তারা বড় মেয়েটির নাম রাখেন কমলা এবং ছোট মেয়েটির নাম রাখেন অমলা। কমলাকে উদ্ধার করার সময় সে কনুই ও হাঁটুর উপর ভর করে চলত এবং কাঁচা মাংস খেত।