কম্পিউটার কম্পোজে ডকুমেন্ট সেভ হয় কি বোর্ডের Ctrl + S বাটনে

Google হলো সার্চ ইঞ্জিন

Google হল একটি ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন 

CPU = central processing unit, 

LAN = Local area network.

RAM = Random Access Memory 

ROM = Read Only memory 

SDG= sustainable development Goals 

LAN = Local area Network 

১০২৪ মেগাবাইট 

প্রিন্টার এর রেজুলেশন পরিমাপের একক DPI এর পূর্ণরূপ Dots Per Inch.

বাইনারি পদ্ধতিতে তথ্য প্রকাশের একক বিট

=1*2^5+0*2^4+1*2^3+1*2^2+0*2^1+1*2^0

=32+0+8+4+0+1

=45

ক্যাশ মেমরি এক ধরনের বিশেষ উচ্চগতির মেমোরিব্যবস্থা। কাজের গতি বৃদ্ধির জন্য প্রসেসর এবং প্রধান মেমোরির মাঝে স্থাপিত অতি উচ্চ গতির ও কম ধারণক্ষমতা সম্পন্ন মেমোরিকে ক্যাশ মেমোরি বলে। কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরের গতি বৃদ্ধি তথা মাইক্রোপ্রসেসরের প্রক্রিয়াকরণের গতি বৃদ্ধির জন্য ক্যাশ মেমোরি ব্যবহৃত হয়। সিপিইউয়ের কোন নির্দেশ প্রয়োজন হলে প্রথমে ক্যাশ মেমোরি পরীক্ষা করে, সেখানে না পেলে পরে প্রধান মেমোরিতে খোঁজ করে। তাই যেসব নির্দেশ ও ডেটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদেরকে ক্যাশ মেমোরিতে রাখা হয়।

হ্যাকিং বলতে বোঝায় ডিজিটাল সম্পত্তিতে (পিসি, সার্ভার, মোবাইল, আইওটি ইত্যাদি) অননুমোদিত প্রবেশ বা পুরো সিস্টেম অবৈধভাবে নিয়ন্ত্রণে নেওয়া। হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার হলো যারা সিস্টেমের দুর্বলতা খুঁজে বের করে অন্যান্য হ্যাকারদের থেকে ডেটা সুরক্ষিত রাখতে কাজ করে। এরা মূলত সিকিউরিটি হ্যাকার। কোনো সিস্টেম বা সফটওয়‍্যারের দুর্বলতাগুলো চিহ্নিত ও ঠিক করার জন্য তারা সিস্টেমে প্রবেশাধিকার নেন। সিস্টেমে অনুপ্রবেশ করা যায় কিনা, সেটি পরীক্ষা এবং দুর্বলতা মূল্যায়ন করেন তারা।

সার্চ ইঞ্জিন মূলত একটি ওয়েব অনুসন্ধান ইঞ্জিন বা সফটওয়‍্যার প্রোগ্রাম যা World Wide Web এর অন্তর্ভুক্ত সাইটগুলো থেকে তথ্য খুঁজে প্রয়োজনীয় শব্দের সূত্র ধরে তথ্য প্রদান করে। দুটি Search Engine হলো: ইয়াহু, গুগল।

ডেটা কমিউনিকেশন ব্যবস্থায় উৎস থেকে গন্তব্যে ডেটা পাঠানো হয়। উৎস থেকে গন্তব্যে ডেটা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে ডেটা প্রবাহের দিককে বিবেচনা করে ডেটা পাঠানোর পদ্ধতিকে ডেটা ট্রান্সমিশন মোড বলা হয়। উৎস প্রবাহের দিকের ওপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশন মোডকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: সিমপ্লেক্স, হাফ-ডুপ্লেক্স ও ফুল- ডুপ্লেক্স। প্রাপকের সংখ্যা ও ডেটা গ্রহণের অধিকারের উপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশন মোডকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: ইউনিকাস্ট, ব্রডকাস্ট ও মাল্টিকাস্ট।

মূলত কম্পিউটারের সাথে মানুষের যোগাযোগের মাধ্যম হলো কম্পিউটারের ভাষা। কম্পিউটারের ভাষা হচ্ছে প্রোগ্রামের ভাষা। অর্থাৎ কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য যে সব ভাষা ব্যবহার করে প্রোগ্রাম রচনা করা হয় সে সকল ভাষাকে প্রোগ্রামিং ভাষা বলে। ৪টি প্রোগ্রামিং ভাষা: মেশিন ভাষা, অ্যাসেম্বলি ভাষা, উচ্চতর ভাষা ও স্বাভাবিক ভাষা।