মি. সুজিত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যর্থ হয়। অতঃপর অবৈধ উপায়ে একটি ব্রীজ নির্মাণের কাজ পায়। অল্প কয়েক বছরের মধ্যে সে শহরে বহুতল ভবন ও দামি গাড়ির মালিক হয়। মি. বাদল প্রভাবশালী মানুষ। তার লোকেরা গরিব সাধারণ মানুষের ঘরবাড়ি দখল করে এবং মারধর করে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বিকার থাকে বরং প্রভাবশালীকে সহযোগিতা করে।

সালমা বেগম একজন সরকারি চাকরিজীবী। তিনি বাংলাদেশ সরকারের ১১ জানুয়ারি, ২০১১ সালের প্রকাশিত গেজেটের ভিত্তিতে ৬ মাসের ছুটি ভোগ করেছেন। ছুটি শেষে তিনি তার যাবতীয় বেতনভাতাদি উত্তোলন করতে গেলে হয়রানির শিকার হন এবং তাকে কিছু বাড়তি টাকাও খরচ করতে হয়।

জামাল সাহেব সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের একজন শিক্ষক। তিনি ক্লাসে ডিজিটাল মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে নারী ও শিশু পাচারের চিত্র দেখিয়ে পাঠদান করছেন।

অনাৰ 'A' একজন ব্যবসায়ী। তিনি মাঝে মধ্যে অভিরত লাভের আশায় পণ্যসামগ্রী গুদামে সংরক্ষিত রাখেন। এমনকি ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতায় অতিরিক্ত সম্পদ অর্জনে ছলচাতুরির আশ্রয়ও গ্রহণ করেন।

সুমন গরিব পরিবারের ছেলে। তার বয়স ১২ বছর। তার বাবা-মা তাকে অর্থের জন্য শহরে পাঠায়। সে একটা কাজ পায় এবং সামান্য টাকা আয় করে। অপরদিকে দুর্ঘটনার কারণে রুনার শরীর থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। ঐ সময় তার শরীরে রক্ত দেওয়া হয়। এপর থেকে তার ওজন দ্রুত হ্রাস পায়। সে মাঝে মাঝে জ্বর ও ব্যথা অনুভব করলে তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলেন যে, সে একটি মারাত্মক রোগে আক্রান্ত।

স্কুলে যাওয়ার পথে নেহা একটি প্রাইভেট কারের ধাক্কায় মাটিতে পড়ে যায়। তার শরীর থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। ঐ সময় তার শরীরে রক্ত দেওয়া হয়। এরপর থেকে নেহার ওজন দ্রুত হ্রাস পায়। সে মাঝে মাঝে জ্বর ও ব্যথা অনুভব করে।

রহমান সাহেবকে সঠিক সময়ে অফিসে পৌঁছানোর জন্য তার ড্রাইভার বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে যায়। যদিও তখন সিগনালের লাল বাতি জ্বলছিল। রাস্তার পাশে হকারদের বিক্রিত দ্রব্য নষ্ট হলে তারা ব্যাপক ভাঙচুর করে।

আর্থিক কারণে কলি বেশি পড়াশুনা করতে পারেনি। তাই সে ঢাকায়। গার্মেন্টসে কাজ নেয়। একদিন সে যৌন হয়রানির শিকার হয়

মিসেস জারা রহমান একটি সরকারি অফিসের কর্মকর্তা। তিনি বাংলাদেশ সরকারের ১১ জানুয়ারি, ২০১১ সালের প্রকাশিত গেজেটের ভিত্তিতে ৬ মাসের ছুটি ভোগ করছেন।

দিশার স্বামীর আধিপত্য ও গোঁড়ামিপূর্ণ মনোভাবের কারণে দিশা স্বামীর সেবাদাসী হয়ে পড়ে। এতে দিশার মধ্যে সহিংসতা সৃষ্টি হয়। 

জুলেখা অর্থের অভাবে লেখাপড়া ছেড়ে দিয়ে ঢাকায় চাকরির খোঁজে আসে। একদিন সে বখাটেদের নির্যাতনের শিকার হয়।