Test Mode Reading Mode Right = 0 Wrong = 0

প্রবাদ-প্রবচন

All Question - (78)

অন্তঃসারশূণ্য অবস্থা
একের জন্য অন্যের দুশ্চিন্তা
বৃহৎ বিষয়ে ক্ষুদ্র চিন্তা
অল্প শোকে কাতর
লেজে, গোবরে
সবেধন নীলমণি
সুখে থাকতে ভূতে কিলায়
পরের ধনে পোদ্দারি
ভাণ্ডার পরিচারিকা
পূর্ণ ভাণ্ডার
নিঃস্ব অবস্থা
কৌতুকময়ী
একের জন্য অন্যের চিন্তা
দেখতে খেতেও তেমন
কোন কাজের নয়
অন্তসারশূন্য
দয়া করে দেয় নুন ভাতে মারে পাঁচ গুণ
দেখচি কত দেখাবে আর ছুঁচো গলায় চন্দ্রহার
লোকে যদি বলে চি তাহলে আর রইল কি
দুর্ভিক্ষ অল্পকালে, সম্রন থাক চিরকাল
অন্যকে অপমানের বৃথা চেষ্টা
নিজেকে রুপসী করার ব্যর্থ চেষ্টা
অসম্ভব কোনো কিছু কল্পনা করা
নিজের দোষ অন্যের উপর আরোপ করা
ধরাকে সরা জ্ঞান করা
ফুলের ঘায়ে মূর্ছা যাওয়া
পুরানো চাল ভাতে বাড়ে
দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো
যোগ্যতা ছাড়াই অহংকার দেখানো
সস্তা বস্তু
স্তব্ধ হওয়া
সুযোগ সন্ধান করা
একের জন্য অন্যের ইচ্ছা
দেখতে যেমন খেতেও তেমন
অন্তঃসারশূণ্য
কোনোটিই নয়
অল্প ক্ষতিতে কাজ আদায়
সামান্য উপকরনে যথাযোগ্য ব্যবস্থা
সব দিকে ঠিক রাখা
অবস্থার সঙ্গে কাপ খাওয়ান
চালবাজি
ভেলকিবাজি
ফটকবাজি
ফেরেববাজি
খারাপ শ্রমিক যন্ত্রের সাথে যুদ্ধ করে
একজন খারাপ শ্রমিক যন্ত্র দিয়ে যুদ্ধ করে
একজন শ্রমিক যন্ত্র দিয়ে কাজ করে
নাচ না জানল উঠান বাঁকা
চারবাজি
ভেলকিবাজি
ফটকাবাজি
ফেরেকবাজি
যেখানে যেমন সেখানে তেমন
বাড়তি কান্নায় কম লাভ
যত গর্জে তত বর্ষে না
চোখে নাই পানি কাঁদছে মোর নানি
অন্যকে অপমানের বৃথা চেষ্টা
নিজেকে রূপসী করার ব্যর্থ চেষ্টা
অসম্ভব কিছু কল্পনা করা
নিজের দোষ অন্যের উপর আরােপ করা
যোগ্য ব্যক্তি
সুযোগ্য ব্যক্তিদের প্রধান
অযোগ্যদের প্রধান
অযোগ্যদের বন্ধু
মরার উপর খাড়ার ঘা
দুরারােগ্য ব্যাধি
বুড়াের ভীমরতি
বুড়াের ঘাড়ে বস্তা
খারাপ শ্রমিক যন্ত্রের সাথে যুদ্ধ করে
একজন খারাপ শ্রমিক যন্ত্র দিয়ে যুদ্ধ করে
একজন শ্রমিক য্ন্ত্র দিয়ে কাজ করে
নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা
ভিক্ষুকের পছন্দ নেই
ভিক্ষার চাল কাঁড়া আর আকাঁড়া
ভিক্ষুকের পছন্দ খারাপ
কোনোটিই নয়

বাড়িটি তারা দখল করেছে। অবশ্য লড়াই না করেই!  তাদের সামরিক শক্তি অনুমান করে বাড়ির মালিক যে পৃষ্ঠপ্রদর্শন করেছিল, তা নয়। দেশভঙ্গের হুজুগে তখন এ শহরে এস তারা যেমন-তেমন একটা ডেবার সন্ধানে উদয়ান্ত ঘুরছে, তখন একদিন দেখতে পায় বাড়িটা। সদর দরজায় মস্ত তালা, কিন্তু সামান্য পর্যবেক্ষনের পর বুঝতে পারে বাড়িতে জনমানব নাই। এবং তার পাওয়া নিতান্ত সৌভাগ্যের কথা। সৌভাগ্যের আকস্মিক আর্বিভাব প্রথথে তারা সদলবদল এস দরজায় তালা ভেঙ্গে রৈ- রৈ আওয়াজ তুলে বাড়িটায় প্রবেশ করে। তাদের মধ্যে তখন বৈশাখের আম-কুড়ানো ক্ষিপ্র উম্নাদনা বলে ব্যাপারটা তাদের কাছে দিন-দুপুরে ডাকাতির মতো মনে হয় না। কোনো অপরাধের চেতনা যদি না মনে জাগায় প্রয়াস তা বিজয়ের উল্লাসে নিমিষে তুলোধনে হয়ে উড়ে যায়।