SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or

Log in with Google Account

উপরের তথ্যের ভিত্তিতে প্রশ্নের উত্তর দাও:

Na2CO3 ভর্তি একটি বোতলের ওজন 5.69 g। এখন 250mL আয়তনিক ফ্লাস্কের মুখে ফানেল বসিয়ে এর ওপর Na2CO3 ভর্তি বোতল থেকে Na2CO3 গুঁড়া ঢেলে নেয়ার পর Na2CO3 ভর্তি ওজন বোতলের ভর 2.987 g পাওয়া গেল। এরপর আয়তনিক ফ্লাস্কে প্রয়োজন মতো পানি যোগ করে দ্রবণ প্রস্তুত করা হলো।

প্রস্তুতকৃত দ্রবণের ঘনমাত্রা কত?

Created: 1 month ago | Updated: 1 month ago

পরিমাণগত রসায়ন কাকে বলে?

উত্তরঃ রাসায়নিক বিক্রিয়ার বিক্রিয়ক ও উৎপাদের মোলভিত্তিক গণনাকে পরিমাণগত রসায়ন বা Stoichiometric Chemistry বলে।

 

মিথাইল অরেঞ্জ এসিড মাধ্যমে কি বর্ণ দেয়?

উত্তরঃ মিথাইল অরেঞ্জ এসিড মাধ্যমে লাল বর্ণ দেয়।

 

অম্লত্ব কী?

উত্তর : ক্ষারক কর্তৃক এসিডকে প্রশমিত করার ক্ষমতাই ঐ ক্ষারকের অম্লত্ব।

 

সেমিমোলার দ্রবণের ঘনমাত্রা কত?

উত্তর : সেমিমোলার দ্রবণের ঘনমাত্রা 0.5M।

 

দ্রবণের ঘনমাত্রা প্রকাশের শতকরা হারকে কয়ভাগে প্রকাশ করা যায়?

উত্তর : দ্রবণের ঘনমাত্রা প্রকাশের শতকরা হারকে ৩ ভাগে প্রকাশ করা যায়।

 

মোলার এবজরবিটি কাকে বলে?

উত্তর : মোল এককে শোষিত বস্তুর ওজনকে মোলার এবজরবিটি বলে।

 

অণু কর্তৃক শোষিত আলো কোন নীতির সাহায্যে ব্যাখ্যা করা যায়?

উত্তর : বিয়ার নীতি ও ল্যাম্বার্ট নীতি।

 

জারক কাকে বলে?

উত্তরঃ রাসায়নিক বিক্রিয়ায় যে পরমাণু বা মূলক বা যৌগ অন্য পরমাণু, মূলক বা যৌগকে জারিত করে তাকে জারক বলে। যেমন, O2, HNO₃, KMnO₄, K2Cr2O7, HCl, CO2, K3[Fe(CN)6], H2O2 ইত্যাদি।

 

বিজারক কাকে বলে?

উত্তরঃ রাসায়নিক বিক্রিয়ায় যে পরমাণু, মূলক বা আয়ন ইলেকট্রন ত্যাগ করে তাদেরকে বিজারক বলে। বিজারকসমূহ অন্য পরমাণু বা মূলককে বিজারিত করে। যেমন, NaBH4, H2O2,  H₂S, Fe2+, FeCl2, Na2S2O3।

প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কি?

উত্তরঃ প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ হচ্ছে এমন এক ধরনের পদার্থ যেগুলো কঠিন রাসায়নিক পদার্থ হিসেবে বিশুদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। এছাড়া এ সব পদার্থ বায়ুর সংস্পর্শে অপরিবর্তিত থাকে অর্থাৎ বায়ুতে থাকা CO2, O2 ও জলীয় বাষ্প দ্বারা আক্রান্ত হয় না, রাসায়নিক নিক্তিতে সঠিকভাবে ভর মেপে প্রমাণ দ্রবণ প্রস্তুত করা যায় এবং প্রস্তুতকৃত প্রমাণ দ্রবণের ঘনমাত্রা অনেকদিন পর্যন্ত অপরিবর্তিত থাকে। যেমন- অনার্দ্র সোডিয়াম কার্বনেট (Na2CO3), আর্দ্র অক্সালিক এসিড (H2C2O4.2H2O), K2Cr2O7, Na2C2O4.2H2O।

প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থের বৈশিষ্ট্য কী কী?

উত্তরঃ প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থের বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপঃ

১. প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থগুলোকে বিশুদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়;

২. এগুলো বায়ুতে থাকা CO2, O2 ও জলীয় বাষ্প দ্বারা আক্রান্ত হয় না;

৩. রাসায়নিক নিক্তিতে সঠিকভাবে ভর মেপে প্রমাণ দ্রবণ প্রস্তুত করা যায়;

৪. পানিত্যাগী, পানিগ্রাহী ও পানিগ্রাসী নয়।

সেকেন্ডারী স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে?

উত্তরঃ যেসব পদার্থ প্রকৃতিতে বিশুদ্ধ ও শুষ্ক অবস্থায় পাওয়া যায় না, বাতাসের অক্সিজেন, কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয়বাষ্প ইত্যাদির সাথে বিক্রিয়া করে, রাসায়নিক নীক্তিতে সঠিকভাবে ওজন করা যায় না এবং যাদের দ্বারা তৈরিকৃত দ্রবণের ঘনমাত্রা অল্পসময়ে পরিবর্তিত হয় তাদেরকে সেকেন্ডারী স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলে। যেমনঃ  সালফিউরিক অ্যাসিড (H₂SO₄), পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট (KMnO₄), হাইড্রোক্লোরিক এসিড (HCl), সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড (NaOH), পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড (KOH) ইত্যাদি।

জারক ও বিজারকের মধ্যে পার্থক্য কি?

উত্তরঃ জারক ও বিজারকের মধ্যে দুটি পার্থক্য তুলে ধরা হলো–

  • যেসব পদার্থ ইলেকট্রন গ্রহণ করে বিজারিত হয় তাদের জারক বলে। অন্যদিকে, যেসব পদার্থ ইলেকট্রন ত্যাগ করে জারিত হয় তাদের বিজারক বলে।
  • জারকের জারণ সংখ্যা হ্রাস পেলেও বিজারকের জারণ সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।

Related Question

View More

Promotion