ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এস.এম. সফি তার সারা জীবনের উপার্জিত অর্থ প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের উন্নয়নের, ছাত্রদের উচ্চশিক্ষা ও আবাসনের ব্যবস্থার জন্য দান করেন। অন্যদিকে সাধারণ পরিবারের মেয়ে অনু মেয়েদের উন্নয়নে একটি এন.জি.ও পরিচালনা করেন। যেখানে মেয়েদের শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী করে তোলা হয়। যার ফলে নারী সমাজের উন্নয়ন হয়।
অধ্যাপক এস.এম. সফি সাহেবের মধ্যে কোন ব্যক্তির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য খুঁজে পাওয়া যায়?
বাঙালিরা কখনই বিদেশি ইংরেজ শাসকদের মেনে নিতে পারেনি। ফলে, পলাশি যুদ্ধের পর পরই এদেশে ব্রিটিশ বিরোধী নানা বিদ্রোহ সংঘটিত হয়। পরাধীনতার একশ' বছর পর স্বাধীনতা ঘোষণা করে এদেশের সৈনিকরা ও দেশীয় রাজারা। পরবর্তী পর্যায়ে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত তরুণ সমাজ। বাঙালি তরুণ সমাজ সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে দলে দলে আত্মাহুতি দিয়ে কাঁপিয়ে তোলে ইংরেজ শাসনের ভিত । উপমহাদেশের স্বাধিকার আন্দোলনে সবচেয়ে গৌরবময় ভূমিকা ছিল বাঙালিদের । এই অধ্যায়ে ১৮৫৭ সালে প্রথম স্বাধীনতা সংগ্রামসহ পরবর্তী আন্দোলনসমূহে বাঙালি তথা তৎকালীন ভারতবাসীর গৌরব ও আত্মত্যাগের ইতিহাস সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করা হয়েছে ।
এই অধ্যায় শেষে আমরা-