কামানুল গ্রামের খান সুপার সপ-এর সত্বাধিকারী জনাব সোহাগ খান একজন সফল ব্যবসায়ী এবং সমাজ সেবক। বাংলাদেশের কিছু সামাজিক বৈষম্য নিয়ে তার অনেক ভাবনা। তিনি মনে করেন বাংলাদেশে কতিপয় মানুষের সীমাহীন দূর্নীতির ফলে সম্পদ কুক্ষিগত হচ্ছে। এতে ধনী আরও ধনী হচ্ছে এবং গরিব আরও গরিব হচ্ছে যা দেশে এসডিজি অর্জনে অন্যতম অন্তরায়।
'ধনী আরও ধনী হচ্ছে এবং গরিব আরও গরিব হচ্ছে' জনাব সোহাগ খানের এ উক্তির সাথে বাংলাদেশের কোন বৈষম্যের মিল রয়েছে?
আন্তর্জাতিক সংস্থা জাতিসংঘ গঠিত হওয়ার পর থেকে এর উদ্দেশ্যগুলো অর্জনে সংস্থাটি অনেক সাফল্য লাভ করেছে। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হয়ে সকলের সম্ভাবনা, মর্যাদা ও সমতা নিশ্চিত করতে জাতিসং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাই অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশগত উন্নয়নের সমন্বয়ে 'টেকসই উন্নয়ন অতীষ্ট (এসডিজি) অর্জনে জাতিসংঘ কাজ করে যাচ্ছে। পূর্ববর্তী শ্রেণিতে আমরা এসডিজি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছি। জাতিসংঘ নির্ধারিত এসডিজি অর্জনে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাথে সাথে বাংলাদেশও সমান ভালে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু এ কাজ খুব সহজ নয়। এ কাজে সরকার ও জনগণকে একযোগে কাজ করতে হবে। এ অধ্যায়ে এসডিজি অর্জনে অংশীদারিত্বের গুরুত্ব, এসডিজি অর্জনের ফলাফল, এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের করণীয় সম্পর্কে জানব।