একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি বোর্ড পরীক্ষা সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা প্রথম পত্র অধ্যয়ন করলে প্রশ্নের কাঠামো, প্রশ্নের ধরন এবং পরীক্ষার প্রবণতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। নিয়মিত মডেল টেস্ট এবং প্রশ্নব্যাংক ব্যবহার করে পরীক্ষার প্রস্তুতি আরও জোরদার করা যায়।
2025 সালের বরিশাল বোর্ড এর একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা MCQ প্রশ্নব্যাংক এর মাধ্যমে আপনি পাবেন অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, ব্যাখ্যাসহ সঠিক সমাধান, যা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত কার্যকর। এই প্রশ্নব্যাংক থেকে আপনি পাবেন লাইভ টেস্ট, PDF ডাউনলোড সুবিধা এবং ভিডিও টিউটোরিয়ালসহ একটি সম্পূর্ণ প্রস্তুতি প্ল্যাটফর্ম।
বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক থেকে যা পাবেন:
এটি কেবল প্রশ্নের সমাধান নয়, বরং বরিশাল বোর্ড বোর্ড পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সম্পূর্ণ গাইডলাইন — যা 2025 সালের একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা পরীক্ষায় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।
আপনি কি 2025 সালের বরিশাল বোর্ড এর একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা MCQ প্রশ্নের নির্ভুল এবং আপডেটেড সমাধান খুঁজছেন? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন! Satt Academy দিচ্ছে পুরোপুরি রিভিউকৃত, অধ্যায়ভিত্তিক সাজানো, এবং সর্বশেষ সিলেবাস অনুযায়ী MCQ প্রশ্নব্যাংক।
বাংলা প্রথম পত্র MCQ, একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি শ্রেণি বাংলা প্রথম পত্র প্রশ্ন, বরিশাল বোর্ড বাংলা 2025, বাংলা MCQ বরিশাল বোর্ড 2025, Satt Academy বাংলা Question Bank, Chapter-wise বাংলা Questions, বরিশাল বোর্ড MCQ সমাধান, বাংলা MCQ PDF Download, বাংলা Live Test বরিশাল বোর্ড
সানজিদা অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় তার বাবা-মা ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে লোকান্তরিত হন। অসহায় সানজিদা এবং তার ছোটো ভাই সাজ্জাদ তাদের ছোটো চাচা সালামের কাছে আশ্রয় নেয়। কিন্তু তাদেরকে প্রতিপালন করার সামর্থ্য তার নেই। তাদের চাচা অপারগ হয়ে ছয় মাসের মধ্যে প্রতিবেশি এক গরিব ও নিরক্ষর ছেলের সাথে সানজিদাকে বিয়ে দেয়। সেখানে শ্বশুর বাড়ির সবাই সানজিদার ওপর অমানুষিক অত্যাচার-নির্যাতন করে। তারা সানজিদার জীবনকে বিভীষিকাময় করে তোলে। একটু স্বস্তির আশায় সানজিদা তার স্বামীকে তালাক দেয়। নেমে যায় জীবন-সংগ্রামে। সে নিজের বাড়িতে থেকে টিউশনি করে নিজের ও ছোটো ভাইয়ের পড়ালেখা চালিয়ে যায়। বর্তমানে সে বিচারক এবং তার ছোটো ভাই ডাক্তার।
ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে একটি চর জেগেছে। সে চরে আশে পাশের ভূমিহীন অনেক কৃষক বসতি স্থাপন করে। পাশাপাশি তারা যান, শাকসবজি ইত্যাদি চাষাবাদে মনোযোগ দেয়। ধান ও শাকসবজির ব্যাপক উৎপাদন দেখে স্থানীয় ভূমিখেকো জহিরুলের মধ্যে অসীম লোভের সঞ্চার হয়। এক সময় সে ভূমিহীন কৃষকদের তাড়িয়ে দিয়ে চরটিকে দখল করে নেয়। এখন কৃষকদের পাশে দাঁড়ায় যুবক সাইফুল কবির। তিনি সবাইকে তার সাথে সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বলেন। এ বিষয়ে তারাও একমত পোষণ করলেন। তারা বললেন, 'আমাদের সাহস আছে। চলুন, আমরা চর উদ্ধার করব।' অবশেষে সকলে মিলে চর উদ্ধার করল।
রুনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.এম. (আইন শাস্ত্রে) পাস করেছে। ইতোমধ্যে তার বয়স ছাব্বিশ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। সে সরকারি চাকরি পাওয়ার আশায় অনেক পরীক্ষা দিয়েছে। এমতাবস্থায়, ডাক্তার পাত্র অজয়ের সাথে বিশ লক্ষ টাকা পণ ধার্য করে তার বিয়ে ঠিক হয়। বিয়ের দিন রুনার বাবা পণের জন্য পনেরো লক্ষ টাকা জোগাড় করতে সক্ষম হন। কিন্তু বাকি পাঁচ লক্ষ টাকা না দেওয়া পর্যন্ত বিয়ের কাজ সম্পন্ন হবে না বলে জানিয়ে দেন ডাক্তার অজয়ের বাবা। বিষয়টি রুনার ব্যক্তিত্বে আঘাত করে। সে ব্যথিত হয়ে বিয়ে ভেঙে দেয়। স্বাবলম্বী না হয়ে বিয়ে করবে না বলে সে তার বাবা ইন্দ্র বাবুকে জানিয়ে দেয়। বিয়ে ভাঙার ছয় মাস পর রুনা বিচারকের চাকরি পায়।
আমানত কবির গরিব মানুষ। ঢাকা শহরের নিত্তশালী কাদির সাহেবের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। সে চাকরির জন্য কাদির সাহেবের কাছে সহযোগিতা চায়। কাদির সাহেব নয়া-পরবশ হয়ে তাকে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরি পাইয়ে দেন। পাশাপাশি বিনা ভাড়ায় তাকে নিজের বাসায় থাকার সুযোগ দেন। কিন্তু দুই বছর যেতে না যেতেই কাদির সাহেবের বাসাটিকে আমানত কবির নিজের বাসা বলে ঘোষণা দেয়। এর কয়েক দিন পর ঘুষ খাওয়ার অপরাধে আমানত কবিরের চাকরি চলে যায়। কাদির সাহেব আবার দয়া করে ভাল-ভাত খেয়ে বাঁচার জন্য আমানত কবিরকে অন্য একটি কোম্পানিতে চাকরি পাইয়ে দেন।
প্রায় দুই বছর আগে প্রকৌশলী সালামের সাথে ডাক্তার সোনিয়ার বিয়ে হয়। স্বামীর উৎসাহ-উদ্দীপনায় ডাক্তার সোনিয়া পরম মমতায় রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেন। তাতে রোগীরা দ্রুত আরোগ্য লাভ করেন। ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি ভাল চিকিৎসক হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেন। একদিন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে গিয়ে সোনিয়ার স্বামী সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। এ কারণে সোনিয়া মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। চিকিৎসা সেবা কিংবা ব্যক্তিগত কোনো কাজেই আর তার মন বসে না। বাস্তবতার চিন্তায় সোনিয়ার বাবা-মা তাকে পুনরায় এক ডাক্তারের সাথে বিয়ে দেন। কিন্তু কিছু দিন পর পরই তার স্বামীর স্মৃতি মনে পড়ে। ফলে প্রায়ই তিনি ভারাক্রান্ত মনে বাসার বারান্দায় বসে থাকেন।
আপনি আমাকে যেকোনো প্রশ্ন করতে পারেন, যেমনঃ
Are you sure to start over?